ঢাকা: ঢাকা আবাহনী লিমিটেড ও মুক্তিযোদ্ধার ম্যাচটি অমীমাংসিতভাবে শেষ হয়েছে। গ্রামীণফোন বাংলাদেশ লিগের সপ্তম পর্বের ম্যাচটিতে গোল করতে পারেনি কোনো দলই।
সাত ম্যাচে পাঁচ জয়, এক ড্র ও এক হারে মুক্তিযোদ্ধা সংসদের সংগ্রহ ১৬ পয়েন্ট। সমান ম্যাচে চার জয়, দুই ড্র ও এক হারে তালিকায় দ্বিতীয়স্থানে থাকা আকাশী- নীলদের সংগ্রহ ১৪।
কমলাপুর বীরশ্রেষ্ঠ শহীদ সিপাহী মোস্তফা কামাল স্টেডিয়ামে দুই সেরার লড়াইয়ে বড় ম্যাচের আমেজ থাকলেও শেষ দিকে দু-একটি আক্রমণ ছাড়া তেমন জমেনি খেলা।
দলের নি®প্রাণ ফুটবল প্রদর্শনী দেখে ুুদ্ধ আবাহনীর ইরানি কোচ আলী আকবর পোরমুসলিমি। ম্যাচ শেষে বলেন,“ছেলেদের খেলা মোটেও তৃপ্তি দিতে পারেনি। আমি প্রতিদিনই তাদের বলি ম্যান টু ম্যান খেলতে কিন্তু মাঠে নামলে তা ভুলে যায়। ছোট ছোট পাসে খেলতে বললেও তারা লং পাসে খেলে। ”
অন্যদিকে জয় না পেলেও দলের পারফরমেন্সের খুশি কোচ মারুফুল হক,“ ম্যাচে আমরা চারটি নিশ্চিত গোলের সুযোগ নষ্ট করেছি। গোল না পেলেও বলবো আমরা ভালো ফুটবল খেলেছি। ”
নির্ধারিত ৯০ মিনিটে দুই দলই বিক্ষিপ্ত আক্রমণ থেকে ফল তুলতে পারেনি। ম্যাচের অতিরিক্ত সমযে ইয়ামিন হোসেন মুন্নার দূরপাল্লার শট ক্রস বারে ফিরে না আসলে পূর্ণ পয়েন্ট নিয়েই মাঠ ছাড়তে পারতো মুক্তিযোদ্ধা। অবশ্য শেষ বাঁশি বাজার আগে ভালো একটি সুযোগ নষ্ট হয়েছিল হ্যাটট্রিক চ্যাম্পিয়ন আবহনীরও। বক্সের বাইরে থেকে ইব্রাহিমের ফ্রি কিকে অভিজ্ঞ গোলরক্ষক বিপ্লব পরাস্ত হলেও তা ক্রসবারে লেগে ফিরে আসে।
বাংলাদেশ সময়: ১৯২০ ঘন্টা, ৩ ফেব্রুয়ারি ২০১১