ঢাকা, বৃহস্পতিবার, ১৪ চৈত্র ১৪৩০, ২৮ মার্চ ২০২৪, ১৭ রমজান ১৪৪৫

খেলা

প্রিমিয়ার লিগে তিন সেঞ্চুরি

স্পোর্টস করেসপন্ডেন্ট | বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম
আপডেট: ২১৫৪ ঘণ্টা, ডিসেম্বর ২৭, ২০১০
প্রিমিয়ার লিগে তিন সেঞ্চুরি

ঢাকা: ঢাকা প্রিমিয়ার ক্রিকেটে সেঞ্চুরির দিন ছিলো সোমবার। চতুর্থ রাউন্ডে সবগুলো ম্যাচের ফলাফল নির্ধারণ করেছে একটি করে সেঞ্চুরি।

রনি তালুকদারের সেঞ্চুরিতে আবাহনী ৯৮ রানে হারায় ওল্ডডিওএইচএসকে। তামিম ইকবালের ঝড়ো সেঞ্চুরিতে মোহামেডান আট উইকেটে হারায় বিকেএসপিকে। শাহরিয়ার নাফিসের সেঞ্চুরি গাজী ট্যাঙ্ক ক্রিকেটার্সকে পাঁচ উইকেটে জয় এনে দেয় বাংলাদেশ বিমানের বিপক্ষ ম্যাচে।

দিনের প্রথম সেঞ্চুরিটি এসেছে রনি তালুকদারের ব্যাট থেকে। ১৬টি চার ও চারটি ছয়ের মার দিয়ে ১৩৩ বলে ১৫৪ রানের অনবদ্য ইনিংস খেলেন আবাহনীর এই ওপেনিং ব্যাটসম্যান। এছাড়া লি কার্সডাইনের ৬৫ এবং যশ পাল সিংয়ের অপরাজিত ৩০ রানে নির্ধারিত ৫০ ওভারে আবাহনীর সংগ্রহ দাঁড়ায় চার উইকেটে ২৮৩।

এর জবাবে ওল্ডডিরওএইচএসের ইনিংস গুটিয়ে যায় ১৮৫ রানে। বিল্লাল হোসেন ৩৪ ও ফরহাদ রেজা ৫৭ রান করেন। আবাহনীর তাপস বৈশ্য, আবুল হোসেন, সাকলাইন সজিব ও ফরহাদ হোসেন দুটি করে উইকেট নেন।

বগুড়া শহীদ চান্দু স্টেডিয়ামে জুপিটার ঘোষের ৮৩, তারিকুল ইসলামের ৩১, লিটন দাসের ২২ ও ইমরুল মুস্তাকিমের হার না মানা ২৮ রানে অল-আউটের আগে ২০১ করে বিকেএসপি। মোহামেডানের সাকিব আল হাসান তিনটি, তারেক আজিজ, ফয়সাল হোসেন ও মুক্তার আলী দুটি করে উইকেট নেন।

২০২ রানের লক্ষ্য পুরণে তামিমের ব্যাট ছিলো দুর্বার। ৮৮ বলে ১৩৫ রানের অনবদ্য এক ইনিংস খেলে শেষপর্যন্ত অপরাজিত থেকেছেন জাতীয় দলের এই ওপেনার। ১৯টি চার ও চারটি ছয়ের মার ছিলো তামিমের ইনিংসে। এছাড়া নাজিমুদ্দিন ২৯ এবং অধিনায়ক সাকিব আল হাসান হার না মানা ৩৭ রান করেন।

রাজশাহী স্টেডিয়ামে মুশফিকুর রহিমের ৮০, জহুরুল ইসলামের ৩৩, বাথাইয়া পেরেরার ৪৫ এবং শফিউল ইসলামের ৫০ মিলিয়ে ৪৮.৫ ওভারে অল-আউটের আগে ২৪১ করে বিমান। জবাবে শাহরিয়ার নাফিস অপরাজিত ১১৪ এবং নাঈম ইসলাম ৫২ রানের ইনিংস খেলে পাঁচ বল বাকি থাকতে দলকে জয়ের বন্দরে পৌঁছে দেন।

বাংলাদেশ সময়: ২১৫০ ঘন্টা, ডিসেম্বর ২৭, ২০১০

বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম'র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।