ঢাকা: বেশ কয়েকজন ক্রিকেটার যখন আইসিএলে চলে যায় তখন বুঝতে পারছিলাম না কি করবো। একটা ভালো মানের দল নির্বাচন করাই কঠিন হয়ে দাঁড়িয়েছিলো।
দুই বছর পরে সেই একই প্রতিপক্ষকে টানা তিন ম্যাচে আমরা হারিয়েছি। অনেকবার বলেছি একটা নির্দিষ্ট সময় ধরে এক সঙ্গে ক্রিকেট খেলায় বাংলাদেশ দল উন্নতি করেছে। যার সুফল পাওয়া শুরু হয়েছে।
এই জয়গুলো খেলোয়াড়দের মানসিকভাবে উজ্জীবিত করবে। জাতীয় দলের জন্য এখন অনেক ক্রিকেটার আছে। বেশ কয়েকজন পারফরমারকে স্কোয়াডে সুযোগ দেওয়া সম্ভব হয় না। একটা বিষয় কিন্তু পরিষ্কার জাতীয় দলে খেলতে হলে প্রত্যেককে ভালো খেলে আসতে হবে। কারো জন্য জায়গা নির্ধারিত করা নেই।
তবে এটুকু বলতে পারি নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে এই সাফল্য বিশ্বকাপের জন্য সুফল বয়ে আনবে। সামনে জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে হোম সিরিজ আছে আশা করি সেখানেও ধারাবাহিক হবে দল।
বোলিং, ব্যাটিং, ফিল্ডিং সবখানেই উন্নতি হয়েছে। কোচিং স্টাফরা খেলোয়াড়দের নিয়ে অনেক পরিশ্রম করছেন। ক্রিকেটের সঙ্গে যারা সম্পৃক্ত কোচিং স্টাফ, টিম ম্যানেজমেন্ট, কর্মকর্তা, কর্মচারী, সাংবাদিক, দর্শক সবাইকে আমি অভিনন্দন জানাই। প্রত্যেকেই দেশের ক্রিকেটের উন্নয়নে কাজ করেন। ভবিষ্যতেও সবার একনিষ্ঠ সমর্থন পাব বলে আমার বিশ্বাস।
বাংলাদেশ সময়: ২০১৬ ঘন্টা, অক্টোবর ১৪, ২০১০