বুধবার (১ মে) বেলা ১১টার সময় তাকে গ্রেফতার করা হয়। তিনি কর্ণফুলী থানার ১ নম্বর চরলক্ষ্যা ইউনিয়নের ৯ নম্বর ওয়ার্ডের নয়াহাট ইয়াসিনের বাপের বাড়ির মো. নুরুল হকের ছেলে।
কোতোয়ালী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ মহসিন বাংলানিউজকে জানান, আন্দরকিল্লা মোড়ে এএসআই মোহাম্মদ দিদারুল ইসলাম পিকেট ডিউটিকালে সন্দেহজনক গতিবিধির কারণে আইয়ুবকে কর্মস্থল কোথায় জানতে চান। তখন তিনি জানান, উপ-পুলিশ কমিশনারের (বন্দর) বডিগার্ড । ২০১৭ সালে বাংলাদেশ পুলিশে যোগদান করে এবং ২০১৭ সাল থেকে সিএমপিতে কর্মরত আছে। এরপর এএসআই মো. দিদারুল আলম ডিসি বন্দরের সঙ্গে মোবাইল ফোনে যোগাযোগ করে নিশ্চিত হন আইয়ুব নামে কোনো বডিগার্ড নেই।
এরপর তাকে আটক করে জিজ্ঞাসাবাদ করে পুলিশ। এ সময় তিনি জানান, পুলিশের পোশাক পরে আন্দরকিল্লা জেমিসন রেড ক্রিসেন্ট হাসপাতালে একজন আত্মীয়কে দেখতে গেছেন। এরপর পতেঙ্গা থানায় যাবেন। সেখানে তার একটি তদন্তাধীন পারিবারিক অভিযোগের বিষয়ে পুলিশের সঙ্গে কথা বলবেন।
মো. আইয়ুব পুলিশের পোশাক পরে অপরাধ করায় তার বিরুদ্ধে মামলা দায়েরের প্রক্রিয়া চলছে বলে জানান ওসি মোহাম্মদ মহসিন।
বাংলাদেশ সময়: ১৮২৬ ঘণ্টা, মে ০১, ২০১৯
এআর/টিসি