আহমেদাবাদের দুর্ঘটনার আগে বোয়িং ৭৮৭ মডেলের কোনো বিমান এভাবে ভেঙে পড়ার ঘটনা কখনো ঘটেনি। এবারই প্রথম বোয়িংয়ের কোনো ড্রিমলাইনার বিমান এভাবে ভেঙে পড়লো।
এই মডেলটি বোয়িং কোম্পানি বাজারে আনে প্রায় ১৪ বছর আগে। মাত্র ছয় সপ্তাহ আগে বোয়িং ৭৮৭ ড্রিমলাইনারে ১০০ কোটির বেশি যাত্রী পরিবহন সম্পন্ন করার মতো ঐতিহাসিক মাইলফলক অর্জন করে।
তখন বোয়িং জানায়, তাদের তৈরি ১ হাজার ১৭৫টি ৭৮৭ ড্রিমলাইনার মডেল বিমান এখন পর্যন্ত ৫০ লাখের বেশি ফ্লাইট পরিচালনা করেছে এবং আকাশে মোট ৩ কোটি ঘণ্টা উড়েছে।
আহমেদাবাদের দুর্ঘটনাটি বোয়িংয়ের জন্য বড় ধাক্কা হয়ে এসেছে। বিশেষ করে এমন এক সময়ে, যখন তাদের আরেক মডেল ৭৩৭ একের পর এক দুর্ঘটনায় পড়ছে এবং কোম্পানিটি নানা সমস্যার মধ্যে রয়েছে।
বিভিন্ন আন্তর্জাতিক সংবাদমাধ্যমে বলা হচ্ছে, ৭৮৭ ড্রিমলাইনার মডেল এতদিন দুর্ঘটনা সংক্রান্ত খারাপ রেকর্ড থেকে প্রায় মুক্ত ছিল। দুর্ঘটনার পর বোয়িং এক বিবৃতিতে জানিয়েছে, তারা প্রাথমিকভাবে তথ্য পেয়েছে এবং পুরো বিষয়টি খতিয়ে দেখতে তদন্ত করছে।
এমজে