ঢাকা, শনিবার, ৬ বৈশাখ ১৪৩১, ২০ এপ্রিল ২০২৪, ১০ শাওয়াল ১৪৪৫

শিক্ষা

নোবিপ্রবি’র ভর্তি কার্যক্রম ১১ জানুয়ারি থেকে শুরু

নোবিপ্রবি করেসপন্ডেন্ট | বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম
আপডেট: ১৯৫৫ ঘণ্টা, ডিসেম্বর ২০, ২০১৫
নোবিপ্রবি’র ভর্তি কার্যক্রম ১১ জানুয়ারি থেকে শুরু

নোবিপ্রবি (নোয়াখালী): ফলাফল প্রকাশের পর নোয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের  (নোবিপ্রবি) বিষয় নির্বাচন ও ভর্তি কার্যক্রমের সময়সূচি প্রকাশ করেছে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন।

রোববার (২০ ডিসেম্বর) বিশ্ববিদ্যালয়ের গণসংযোগ দপ্তর থেকে পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বিষয়টি নিশ্চিত করা হয়।



সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, সাক্ষাৎকারের জন্য নিম্নোক্ত মেধা তালিকায় স্থান পাওয়া শিক্ষার্থীদের নির্ধারিত তারিখে ক্যাম্পাসে উপস্থিত থাকতে হবে।

১১ জানুয়ারি ’১৬ সকাল ৯টা থেকে ‘এ’ গ্রুপের মেধা তালিকার ১ -২৫০ পর্যন্ত।

১২ জানুয়ারি ’১৬ সকাল ৯টা থেকে ‘এ’ গ্রুপের মেধা তালিকার ২৫১-৫০০ পর্যন্ত ও মুক্তিযোদ্ধা কোটার মেধা তালিকার ১-২০ পর্যন্ত এবং উপজাতি কোটার মেধা তালিকার ১-১০ পর্যন্ত।

১৩ জানুয়ারি ’১৬ সকাল ৯টা থেকে ‘বি’ গ্রুপের মেধা তালিকার ১ -৪০০ পর্যন্ত।

১৪ জানুয়ারি ’১৬ সকাল ৯টা থেকে ‘বি’ গ্রুপের মেধা তালিকার ৪০১-৮০০ পর্যন্ত ও মুক্তিযোদ্ধা কোটার মেধা তালিকার ১-৩৫ পর্যন্ত এবং উপজাতি কোটার মেধা তালিকার ১-১৫ পর্যন্ত।

১৭ জানুয়ারি ’১৬ সকাল ৯টা থেকে ‘সি’ গ্রুপের মেধা তালিকার ১-৯০ পর্যন্ত ও মুক্তিযোদ্ধা কোটার মেধা তালিকার ১-৮ এবং উপজাতি কোটার মেধা তালিকার ১-৩ পর্যন্ত।

১৭ জানুয়ারি ’১৬ সকাল ৯টা থেকে ‘ডি’ গ্রুপের মেধা তালিকার ১-৯০ (বিজ্ঞান), ১-৬৫ (বাণিজ্য) এবং ১-৩৫ (মানবিক) পর্যন্ত ও  মুক্তিযোদ্ধা কোটার বিজ্ঞান গ্রুপের মেধা তালিকার ১-৫ পর্যন্ত, বাণিজ্য গ্রুপের ১-৭ পর্যন্ত এবং মানবিক গ্রুপের ১-৫ পর্যন্ত। উপজাতি কোটার বিজ্ঞান গ্রুপের মেধা তালিকার ১-৩ পর্যন্ত, বাণিজ্য গ্রুপের ১-৩ পর্যন্ত এবং মানবিক গ্রুপের ১-৩ পর্যন্ত।

সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে আরো বলা হয়, ভর্তির অনুমতি প্রাপ্ত প্রার্থীদের ১১-১৪ ও ১৭-১৯ জানুয়ারি ’১৬ তারিখের মধ্যে অবশ্যই ভর্তি হতে হবে।

উল্লেখ্য ‘এ’ গ্রুপে ২২৪ জন, ‘বি’গ্রুপে ৩৯২ জন, ‘সি’ গ্রুপে ৫৬ জন এবং ’ডি’ গ্রুপে ১৩০ জন শিক্ষার্থী মেধাক্রম অনুযায়ী ভর্তির সুযোগ পাবে। ‘এ’ গ্রুপে মুক্তিযোদ্ধা কোটার ১২ জন এবং উপজাতি কোটার ০৪ জন, ‘বি’ গ্রুপে মুক্তিযোদ্ধা কোটার ২১ জন এবং উপজাতি কোটার ৭ জন। ‘সি’ গ্রুপে মুক্তিযোদ্ধা কোটার ৩ জন এবং উপজাতি কোটার ১ জন এবং ‘ডি’ গ্রুপে মুক্তিযোদ্ধা কোটার ২ জন (বিজ্ঞান), ৩ জন (বাণিজ্য), ২ জন (মানবিক) এবং উপজাতি কোটার ১ জন (বিজ্ঞান), ১ জন (বাণিজ্য), ১ জন (মানবিক) শিক্ষার্থী মেধাক্রম অনুযায়ী ভর্তির সুযোগ পাবে।

শারীরিক প্রতিবন্ধী কোটায় উত্তীর্ণদের ভর্তির প্রয়োজনীয় কাগজপত্রের সঙ্গে শারীরিক প্রতিবন্ধীর প্রমাণপত্রসহ ভর্তির জন্য ১৮ জানুয়ারি ’১৬ সকাল ১০টায় বিশ্ববিদ্যালয়ে উপস্থিত হতে হবে।

আসনখালি থাকা সাপেক্ষে পরবর্তী মেধাক্রম অনুসারে ভর্তি করা হবে।

মুক্তিযোদ্ধা কোটায় শিক্ষার্থী ভর্তির ক্ষেত্রে সরকারি পরিপত্র অনুযায়ী (মুক্তিযোদ্ধার সন্তান অগ্রাধিকার পাবে) ভর্তি করা হবে।  

ভর্তির প্রয়োজনীয় কাগজপত্র:
এসএসসি এবং এইচএসসি’র মূল মার্কশিট এবং প্রত্যেকটির একটি করে সত্যায়িত কপি অবশ্যই সঙ্গে আনতে হবে, টেলিটক বাংলাদেশ লিমিডেট থেকে ডাউনলোডকৃত প্রবেশ পত্রের কপি,  পাঁচ কপি পাসপোর্ট সাইজের রঙিন ছবি, নাগরিকত্ব সার্টিফিকেট/ জন্মনিবন্ধন/ পাসপোর্টের সত্যায়িত কপি, মুক্তিযোদ্ধা কোটার ভর্তিচ্ছু প্রার্থীদের পিতামাতার অনুকূলে সরকার কর্তৃক ইস্যুকৃত মুক্তিযোদ্ধা সার্টিফিকেট এবং প্রয়োজনে দাদা-দাদী, নানা-নানীর, সম্পর্কের সার্টিফিকেটের মূল কপি এবং সত্যায়িত কপি, উপজাতি প্রার্থীদের ক্ষেত্রে উপজাতি ভিত্তিক প্রত্যয়নপত্রের মূলকপি ও সত্যায়িত কপি এবং প্রথমটার্মের ক্রেডিট আওয়ার ফি সহ অন্যান্য ফি-চার্জ বাবদ সব গ্রুপের জন্য আনুমানিক ২২,০০০/- (বাইশ হাজার) টাকা ভর্তি হওয়ার জন্য সঙ্গে আনতে হবে। উপরোল্লিখিত কাজগপত্র ব্যতীত কোনো শিক্ষার্থীকে ভর্তির অনুমতি দেওয়া হবে না।

বাংলাদেশ সময়: ১৯৫৫ ঘণ্টা, ডিসেম্বর ২০, ২০১৫
আরএ

বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম'র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।