ঢাকা, শুক্রবার, ১৫ চৈত্র ১৪৩০, ২৯ মার্চ ২০২৪, ১৮ রমজান ১৪৪৫

চট্টগ্রাম প্রতিদিন

১১ জেলার শিশু কিডনি রোগের একমাত্র আশ্রয় চমেক হাসপাতাল

নিউজ ডেস্ক | বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম
আপডেট: ২২৩৫ ঘণ্টা, মার্চ ২০, ২০২৩
১১ জেলার শিশু কিডনি রোগের একমাত্র আশ্রয় চমেক হাসপাতাল

চট্টগ্রাম: সারা বিশ্বের মতো বাংলাদেশেও শিশু কিডনি রোগীর সংখ্যা বাড়ছে। কিন্তু বৃহত্তর চট্টগ্রামের ১১ জেলার মধ্যে শিশু কিডনি চিকিৎসার একমাত্র আশ্রয়স্থল হচ্ছে চট্টগ্রাম মেডিক্যাল কলেজ (চমেক) হাসপাতাল।

কিন্তু শয্যা সংকটের কারণে শিশু কিডনি রোগীদের বিশেষায়িত সেবা ব্যাহত হচ্ছে। চমেক হাসপাতালে শিশু কিডনি বিভাগে শয্যা বাড়ানোর দাবি দীর্ঘদিনের।

বিশ্ব কিডনি দিবস পালন উপলক্ষে চমেক হাসপাতালের শিশু কিডনি বিভাগ আয়োজিত সেমিনারে এসব কথা বলে বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকেরা।  

সোমবার (২০ মার্চ) হাসপাতালের কনফারেন্স কক্ষে শিশু কিডনি বিষয়ক সেমিনার অনুষ্ঠিত হয়।  

কর্মশালায় উপস্থিত ছিলেন চমেক হাসপাতালের পরিচালক ব্রিগ্রেডিয়ার জেনারেল মো. শামীম আহসান, মেডিক্যাল কলেজের প্রিন্সিপাল অধ্যাপক ডা. শাহেনা আক্তার, ভাইস প্রিন্সিপাল প্রফেসর ডা. মো. হাফিজুল ইসলাম, শিশু স্বাস্থ্য বিভাগের বিভাগীয় প্রধান প্রফেসর ডা. এ কে এম রেজাউল করিম, মেডিক্যাল কলেজের টিচার্স অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি প্রফেসর ডা. মনোয়ারুল হক শামীম প্রমুখ।  

সেমিনারে বৈজ্ঞানিক প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন মেডিক্যাল কলেজের শিশু কিডনি বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ডা. মোহাম্মদ মারুফ-উল কাদের। পরে আলোচনায় অংশ নেন শিশু কিডনি বিভাগের বিভাগীয় প্রধান ডা. মোহাম্মদ ইমরুল কায়েস, সহযোগী অধ্যাপক ডা. সনাৎ কুমার বড়ুন, মেরিন সিটি মেডিক্যাল কলেজের শিশু স্বাস্থ্য বিভাগের প্রফেসর ডা. বাসনা মুহুরী। অনুষ্ঠান উপস্থাপনা করেন শিশু স্বাস্থ্য বিভাগের আবাসিক চিকিৎসক ডা. ফারিয়া।  

শিশু কিডনি রোগ বিষয়ক কর্মশালা পরিচালনা করেন শিশু কিডনি বিশেষজ্ঞ সহকারী অধ্যাপক ডা. সুষ্মিতা বিশ্বাস, ডা. মো. মুরাদ চৌধুরী ও ডা. শাম্মী আকতার। কর্মশালায় চট্টগ্রামের সরকারি-বেসরকারি বিভিন্ন মেডিক্যাল কলেজের ২৫ জন চিকিৎসক অংশগ্রহণ করেন। চট্টগ্রামে প্রথমবারের মতো এই কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়।  

বাংলাদেশ সময়: ২২৩০ ঘণ্টা, মার্চ ২০, ২০২৩
এমআর/পিডি/টিসি

বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম'র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।