ইচ্ছেঘুড়ি
সালাম নামটি আমাদের সবার পরিচিত। নামটি শুনলেই মাথা নত হয় শ্রদ্ধায়, সম্মানে। ’৫২-এর ভাষা আন্দোলনে যারা প্রাণ দিয়েছিলেন প্রিয়
ঢাকা: আব্দুল জব্বার। যে বীর বাঙালিদের রক্তের বিনিময়ে বাংলা ভাষা পেয়েছিল যথাযথ মর্যাদা, তাদেরই একজন। তার জন্ম ১৯১৯ সালে ময়মনসিংহের
ঢাকা: বর্তমান পৃথিবীতে হাজার হাজার ভাষা প্রচলিত রয়েছে। রয়েছে প্রতিটি দেশের লেখার ও কথা বলার ভাষাও। এরই মধ্যে অনেক ভাষা বিলুপ্ত
ঢাকা: বাংলা আমাদের মাতৃভাষা। প্রাণের ভাষা বাংলায় আমরা কথা বলি, হাসি, খেলি আর গান গাই। আমাদের প্রতিটি নিঃশ্বাসের সঙ্গে মিশে রয়েছে
ঢাকা: এসে গেল ফেব্রুয়ারি। শুরু হলো ভাষার মাস। বাঙালির জন্য ফেব্রুয়ারি মাসটি খুব গুরুত্বপূর্ণ। কেন জানো? কারণ ১৯৫২ সালের এ মাসেই
ঢাকা: বন্ধুরা, তোমরা কেউ ডায়েরি লেখ? ডায়েরি মানে প্রতিদিনের দিনপঞ্জি। লিখলে নিশ্চয়ই রোজকার নানা ঘটনা, আনন্দ-বেদনার অনুভূতি লিখে
পুরাণে নানারকম আশ্চর্য জীবজন্তুর সন্ধান পাওয়া যায়। কাল্পনিক হলেও বৈশিষ্ট্যের কারণে এগুলো আজও মানুষের কাছে আকর্ষণীয়। এ ধরনের
ফুল বাগানে ফুল ফুটেছে,নানান বর্ণের ফুল,ফুলের হাসি দেখে সবারভাঙল মনের ভুল।সূর্যমুখী, জুঁই, চামেলিলাল গোলাপের হাসি,রক্তজবা, শিউলি,
সবাই বসে আছি। গল্প করছি। বিভিন্ন রকমের গল্প। হঠাৎ বললাম, আজ অন্য রকম গল্প করব। দেশের গল্প।রফিক বলল, দেশের গল্প করা যায়। কিন্তু আমরা
দু’দিন গড়ালেই একুশে বইমেলা। আমাদের প্রাণের মেলা। সারাবছর বইমেলার জন্য অপেক্ষা করে থাকি আমরা। ফেব্রুয়ারি মানেই মাসজুড়ে বইমেলা,
লেখা থেকে আঁকা, কোনো কিছু তৈরি করাসহ বিভিন্ন কাজে প্রতিদিন আমাদের প্রয়োজন হয় কাগজ। কাগজ দিয়ে নানারকম শিল্প হয়। কাগজের তৈরি শুভেচ্ছা
রূপকথা শব্দটা শুনলেই হারিয়ে যেতে হয় এক অন্য জগতে। সেই জগতে রাজকন্যা থাকে, রাজা-রানী, রাজকুমার থাকে, দৈত্য-দানো থাকে আর থাকে অদ্ভুত সব
হাতে লেখার চল আজকাল শুধু পরীক্ষার খাতা নির্ভর। এছাড়া হাতে লেখা হয় খুব কম কাজে। তার বদলে এখন চলে এসেছে ল্যাপটপ, কম্পিউটারে টাইপিং।
ভারতের স্বাধীনতা সংগ্রামের কিংবদন্তি নেতা সুভাষচন্দ্র বসু। স্বাধীনতা আন্দোলনে তার অসামান্য অবদানের জন্য তিনি আজও সবার মনে
শিশির ঝরে দিন-রাত্রি,ভেজায় জগত তাতে,ছোট্ট কচি শিমের ডগাওভেজে সারা রাতে।সাদা ফুলে উঠছে ভরেবাঁশের ছোট্ট মাচা,আঁকা যেন ছবি
মাগো তুমি চলো শীতের দেশেতোমায় নিয়ে ঘুরবো সারাবেলাতোমার কোনো কথা থাকে ব'লোকরবে না কেউ তোমায় অবহেলা।ওই দেখো মা সাদা মেঘের
এই যে যারা অধিক শীতেকাঁপছে জবুথবু, তাদের জন্য তোমার মনেহয় কি কষ্ট কভু?অনাহারে, অর্ধাহারেএমনি জীবন কাটে,রাস্তায় বা ফুটপাতে
ঢাকা: শিশু-কিশোরদের প্রতিভা বিকাশের জন্য খেলাঘর আসরের মতো যতগুলো সংগঠন আছে, তাদের নিজেদের মধ্যে প্রতিযোগিতা হওয়া দরকার। এতে
খেলাধুলা ভালোবাসে না এমন মানুষ খুঁজে পাওয়া দুষ্কর। আর ছোটদের তো খেলনা না হলে চলেই না। জন্মদিন থেকে শুরু করে ভালো ফলাফল- সবকিছুর পরেই
পূর্ব প্রকাশের পর....গল্পে আমি মজা পাচ্ছি না জেনেও রিকশাওয়ালা গল্প চালিয়ে যাচ্ছেন। গ্রামের মানুষের এটাই সমস্যা। এরা অন্যের মেজাজ
পুরোনো সংবাদ গুলো দেখতে এখানে ক্লিক করুন