কোন সুরে তুই গান ধরিলিবল রে পাখি বলসরগমটা শিখলি কোথায়আমায় নিয়ে চল।কোন রাগিণীর সুর গানে তোরকাটে না তাল-লয়কী! যে মধুর! লাগে প্রাণেকী!

‘তেলে জলে মেশে না’- এটা বাংলা ভাষার প্রচলিত প্রবাদ। আসলে প্রবাদ শুধু নয়, এটা একটি সত্য কথা। ব্যাপারটা তুমি পরীক্ষা করে দেখতে

অনেক অনেক বছর আগের কথা। তখন খরগোশের লেজ ছিল ‍অনেক লম্বা। কিন্তু তার নরম তুলতুলে লেজ দেখে হিংসে হলো বিড়ালের। কী করে খরগোশকে লেজছাড়া

মধুমাসের ফলে ফলে ছেয়ে গেছে দেশঘরে বাইরে সব খানেই ফলের পরিবেশ।গাছে গাছে ঝুলছে এখন কাঁচা পাকা আমলুকিয়ে সবুজ পাতায় লালচে কালো

বাঘের ভয়ে ভারত মরেদেখছি টিভি ঘরে ঘরে!চুরি এবার পড়ছে ধরাইন্ডিয়াতে রানের খরা!হাসি এসে গেছে মুখেবাঘকে বল কে রুখে!বাঘ চেনালো বাঘের

মামণিসোনামণির ঘুম ভেঙেছেডাগর চোখে তাকায়,ঘুঙুর বাজে, পাখি নাচেঠোঁট দুটো যে বাঁকায়।দেখো দেখো, তোমার পাশেইমামণিটি শুয়ে,তোমার হাতে

‘রহস্য’ শব্দটা শুনলেই বুক ঢিপঢিপ করে ওঠে, জ্বলজ্বল করে ওঠে চোখ। অদ্ভুত এক অনুভূতি কাজ করে নিজের ভেতর। রহস্যের সন্ধান অনেকেই করে।

ঢাকা: উদযাপিত হলো শিশুতোষ সংগঠন আনন ফাউন্ডেশনের তৃতীয় প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী।শনিবার (৩০ মে) বিকেলে গণগ্রন্থাগারের শওকত ওসমান স্মৃতি

খোকার গাঁয়ের নদীটি জলের ঢেউয়ে দুলছিল ছলাৎ ছলাৎ ঝিকিমিকি দুই পাশে দুই কুল ছিল। রূপালি রং মাছের দল এদিক সেদিক সাঁতারে টগবগিয়ে ছুটে

কাগজ চাপা দেওয়ার কাজে ব্যবহৃত হয় পেপারওয়েট। মূলত একটু ভারী যেকোনো জিনিসকেই অনায়াসে পেপারওয়েট হিসেবে কাজে লাগানো যায়। তবুও মানুষ

ঢং ঢং ঢং ঘণ্টা বাজেপিতলের ওই বেলে'ছুটি ' বলে দৌড়ে গেলশতেক ছেলেপেলে।খেলতে ওই মাঠের কোণেব্যাগটা রেখে ছোটেবলটা ঘিরে আনন্দেতেওরা কজন

ঢাকা: শিশু শিক্ষার্থীদের জন্য সাংবাদিকতা ও সংবাদ উপস্থাপনা বিষয়ক কোর্স চালু করেছে এ আর কিডস মিডিয়া ইনস্টিটিউট।শনিবার (৩০ মে)

ই-মেইলের যুগে চিঠি পাঠানোর রীতি প্রায় হারিয়েই যেতে বসেছে। অথচ এই চিঠির মাধ্যমেই কিন্তু মানুষ সেই যুগ যুগ আগের সময় থেকে প্রিয়জনদের

এ জগতের সব জ্ঞানইধারণ করে বই,পড়লে বই বেশি বেশিআলোকিত হই।বই ভালো বন্ধুর মতোসুখ বা দুখের সাথীবই জ্বালায় আঁধার ঘরেআলোর চেরাগ বাতি।সব

লম্বা লম্বা গাছ আমরা প্রায়ই দেখি। কিন্তু ভাবতে পারো একটা গাছ কত লম্বা হতে পারে? একশো ফুট অথবা দুইশো ফুট? কিন্তু না, রয়েছে এর চেয়েও

জ্যৈষ্ঠ এলো ঝড়-তুফানেসঙ্গে নানান ফলআম-কাঁঠালের মম গন্ধে জিভে আসে জল।রৌদ্র এসেমুচকি হাসেরং ধরেছে ফলেফলের মাছি গুনগুনিয়েউড়ছে দলে

চেতনায় অগ্নিদূত হয়েছড়ায় দ্রোহের আগুন,কবিতার মরুর দেশেআনে প্রেমের ফাগুন।গানের পাখি সুরের পাখিএমন বলো কে আর?তাঁ লেখনী থেকে আজওআছে

কাজী নজরুল ইসলাম। আমাদের জাতীয় কবি বা বিদ্রোহী কবি শুধু নন, ছোটদের ভালো বন্ধুও বটে। তার লেখা বড়দের নয় শুধু, ছোটদেরও উৎসাহ-প্রেরণা

একটা সময় ছিলো যখন ডাকপিয়নের সাইকেলের টুংটাং বেল শোনার জন্য মানুষ অধীর হয়ে থাকত। ওই ঘণ্টা মানেই ডাকপিয়ন আসা, আর ডাকপিয়ন আসা মানেই

খেঁকশিয়ালে মুরগী খোঁজে পেটের ক্ষুধার জ্বালায়মুরগীগুলো জান বাঁচাতে ঝোপের তলায় পালায়।চুপটি করে বসে থাকেকেউ করে না শব্দমুরগি