উপকূল থেকে উপকূল
পাথরঘাটা (বরগুনা): পশ্চিমে বলেশ্বর, আগের বিষখালী নদী আর দক্ষিণে বঙ্গোপসাগর। ঠিক মধ্যখানে উপকূলীয় উপজেলা পাথরঘাটা। যেখানটাকে বলা
পাথরঘাটা (বরগুনা): সারিবদ্ধভাবে বসে আছেন কয়েকজন নারী, হঠাৎ তাকালে বোঝা যাবে না তারা মাছ বাছাই করছেন। ভোরের আলো ফোটার আগে থেকে
লক্ষ্মীপুর: লক্ষ্মীপুর সদর উপজেলার মজুচৌধুরীর হাট সংলগ্ন মেঘনা নদীতে ২২০টি পরিবারের বসবাস। এসব পরিবারের নারী-পুরুষ মেঘনায় মাছ
লক্ষ্মীপুর: লক্ষ্মীপুরের দুর্গম একটি চরে জন্ম জিহাদের। বয়স ১১ বছর চলছে। এ বয়সে নিজের পুরো নাম ছাড়া আর কিছুই লিখতে পারে না সে, আর কোনো
সাতক্ষীরা: সাতক্ষীরার দেবহাটা উপজেলার ভাতশালা এলাকায় ইছামতি নদীর বেড়িবাঁধে ভাঙন দেখা দিয়েছে। এরই মধ্যে বেড়িবাঁধের কিছু অংশ
লক্ষ্মীপুর: জন্ম তালুকদার বংশে। পূর্ব পুরুষের তালুক ছিল। এখন কিছুই নেই। বসত-বাড়ি, ঘর-ভিটা ফসলি জমি, বাগান, পুকুর সবই এখন মাঝ নদীতে।
বরগুনা: বরগুনায় ছয়টি উপজেলার উপকূলে বন্যা নিয়ন্ত্রণ বেড়িবাঁধের নির্মাণকাজ চলছে। পায়রা ও বিষখালী নদের তীর ঘেঁষে বিশ্ব ব্যাংকের
পাথরঘাটা (বরগুনা): উপকূলীয় উপজেলা বরগুনা জেলার পাথরঘাটা। যার পশ্চিমে বলেশ্বর নদ সংলগ্ন সুন্দরবন, পূর্বে বিষখালী নদী ও দক্ষিণে
পাথরঘাটা (বরগুনা): সারিবদ্ধ বসত ঘর। শিশুরা খেলাধুলা করছে সমানতালে। গৃহিনীরা সংসারের কাজে ব্যস্ত। আছে পুকুর, জামে মসজিদ, তারপরও যেন
উড়ির চর, (চট্টগ্রাম/নোয়াখালী) থেকে ফিরে: সাগর-নদীর অবারিত জলরাশি বেষ্টিত ছোট জনপদ ‘উড়ির চর’। জোয়ার-ভাটায় তাল মিলিয়ে চলে এখানকার
পাথরঘাটা (বরগুনা): পরনের কাপড় কয়েক জায়গায় ছেঁড়া, শরীরের চামড়ায় বার্ধক্যের ছাপ স্পষ্ট। গায়ের রং বলে দেয় রোদ আর বৃষ্টিতে
বলেশ্বর নদ পাড় ঘুরে: ১৯৭০ সাল একটি ইতিহাসের বছর। এ সালের ১২ নভেম্বর বরগুনা, পটুয়াখালী, ভোলা, বাগেরহাট, সাতীরা ও পিরোজপুরসহ উপকূলীয়
উড়িরচর (চট্টগ্রাম/নোয়াখালী) থেকে ফিরে: সাগর-নদীর অবারিত জলরাশি বেষ্টিত ছোট্ট জনপদ উড়িরচর। জোয়ার-ভাটায় তাল মিলিয়ে চলে এখানকার জীবন।
উড়ির চর (চট্টগ্রাম) থেকে ফিরে: সাগর-নদীর অবারিত জলরাশি বেষ্টিত ছোট জনপদ ‘উড়ির চর’। জোয়ার-ভাটায় তাল মিলিয়ে চলে এখানকার জীবন। ১৯৮৫
উড়ির চর (চট্টগ্রাম) থেকে ফিরে: সাগর-নদীর অবারিত জলরাশি বেষ্টিত ছোট্ট জনপদ ‘উড়ির চর’। জোয়ার-ভাটায় তাল মিলিয়ে চলে এখানকার জীবন।
পাথরঘাটা (বরগুনা): ‘এমনিতেই সাগরে পানির মইধ্যে থাহি জীবনের ঝুঁকি নিয়া, কোন সময় কী অইয়া যায়। হেরপর যদি সাগরে তুফান অয়, যে কোনো
বরগুনা: বঙ্গোপসাগরে লঘুচাপটি নিম্নচাপে পরিণত হয়েছে। এতে গভীর সঞ্চালনশীল মেঘ (বজ্র মেঘ) সৃষ্টি হওয়ায় উপকূলীয় এলাকায় ঝড়ো
মেঘনা নদীর উপকূলীয় জেলা লক্ষ্মীপুর। নদী এ অঞ্চলের মানুষের জন্য যেমন আর্শিবাদ, তেমনি অভিশাপও। নদী অনেক মানুষকে জীবিকা নির্বাহের
পাথরঘাটা, (বরগুনা): ‘এমনিতেই হারা বছর সাগরে মাছ তেমন পাই নাই, কয়েক দিন আগে জাটকার অবরোধ, এহন আবার ৬৫ দিনের অবরোধ। সরকার তো অবরোধ
উপকূল ঘূরে এসে: পানির অপর নাম জীবন। পানির কারণেই পৃথিবীতে প্রাণ আছে। আর সেই প্রাণ যখন পানিই ধ্বংস বয়ে আনে। পানি যখন সুপেয় না হয়, তখন তা
পুরোনো সংবাদ গুলো দেখতে এখানে ক্লিক করুন