ঢাকা, রবিবার, ২৮ বৈশাখ ১৪৩১, ১২ মে ২০২৪, ০৩ জিলকদ ১৪৪৫

জাতীয়

সীমান্তে বাণিজ্য বাড়াতে থাইল্যান্ড অনুসরণীয় হতে পারে

ডিপ্লোম্যাটিক করেসপন্ডেন্ট | বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম
আপডেট: ১৫২১ ঘণ্টা, জুন ৯, ২০২২
সীমান্তে বাণিজ্য বাড়াতে থাইল্যান্ড অনুসরণীয় হতে পারে

ঢাকা: থাইল্যান্ডে নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত মো. আবদুল হাই ট্রাট প্রদেশের গভর্নর চ্যামনেওয়াইট ট্রেটের সঙ্গে তার কার্যালয়ে সাক্ষাৎ করেছেন। গভর্নর চ্যামনেওয়াইট তার কার্যালয়ে রাষ্ট্রদূতকে সাদর অভ্যর্থনা জানান।

বৈঠকে তারা বাংলাদেশ ও থাইল্যান্ডের মধ্যকার সৌহার্দ্যপূর্ণ সম্পর্কের কথা তুলে ধরেন।

বৃহস্পতিবার (৯ জুন) ব্যাংককের বাংলাদেশ দূতাবাস এ তথ্য জানায়।

গভর্নর তার প্রদেশ সম্পর্কে রাষ্ট্রদূতকে অবহিত করেন। ট্রাট প্রদেশ কম্বোডিয়ার কাছে থাইল্যান্ডের একটি সীমান্তবর্তী প্রদেশ। এ প্রদেশ কম্বোডিয়ার সঙ্গে থাইল্যান্ডের সীমান্তবর্তী বাণিজ্য সম্প্রসারণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে। ট্রাট প্রদেশের হাট লেক সীমান্ত ইমিগ্রেশন পয়েন্ট হতে মালামাল রপ্তানি করা হয়। এ সীমান্ত পয়েন্ট হতে থাইল্যান্ড মূলত ফল রপ্তানি করে থাকে যা ভিয়েতনাম পর্যন্ত যায়।

ব্যবসায়িক কাজে থাইল্যান্ডের ব্যবসায়ীরা ট্রাট প্রদেশের সীমান্ত বর্ডার দিয়ে কম্বোডিয়ার সীমান্তবর্তী অঞ্চলে ৭-১০ দিন পর্যন্ত বর্ডার পাস পেয়ে থাকেন।  একই প্রক্রিয়ায় কম্বোডিয়ার ব্যবসায়ীরা ট্রাট প্রদেশে ব্যবসার জন্য ৭-১০ দিন পর্যন্ত বর্ডার পাস পেয়ে থাকেন। এ প্রক্রিয়ায় উভয় দেশের ব্যবসায়ী সম্প্রদায় ব্যবসা-বাণিজ্য সম্প্রসারণে সুযোগ পাচ্ছে। সীমান্তবর্তী অঞ্চলের ব্যবসা-বাণিজ্য সম্প্রসারণের এ উদ্যোগ বাংলাদেশের জন্যও অনুসরণীয় হতে পারে।

বৈঠক শেষে রাষ্ট্রদূত হাট লেক সীমান্ত ইমিগ্রেশন পয়েন্ট পরিদর্শন করেন। এ সময় ট্রাট গভর্নর অফিসের কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন। তারা এ পয়েন্ট হতে সীমান্ত বাণিজ্য সরেজমিনে পরিদর্শন করেন।

দূতাবাসের মিনিস্টার (কন্স্যুলার) আহমেদ তারিক সুমীন এবং কাউন্সিলর ও দূতালয় প্রধান মো. মাসূমুর রহমান রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে উপস্থিত ছিলেন।

বাংলাদেশ সময়: ১৫২১ ঘণ্টা, জুন ৯, ২০২২
টিআর/জেডএ

বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম'র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।