মানিকগঞ্জ: নাড়ির টানে দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের ২১ জেলার মানুষ ঈদ আনন্দ ভাগাভাগি করতে নৌপথ পার হতে রাজধানী ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থান থেকে ছুটে আসতে শুরু করেছে পাটুরিয়া ঘাট এলাকায়।
বুধবার (২৯ জুলাই) সকাল থেকেই ঘাট এলাকায় ঈদের ঘরমুখো মানুষের চাপ বাড়তে শুরু করে।
পদ্মা নদীতে দৌলতদিয়া অংশে তীব্র স্রোতে ফেরি নোঙর করতে নানান সমস্যার সম্মুখীন হতে হচ্ছে। এদিকে নদীতে পানি বোড়ায় পারাপারে দ্বিগুনেরও বেশি সময় ব্যয় হচ্ছে। দৌলতদিয়া পয়েন্টে দুটি ফেরির পন্টুন সাময়িকভাবে বন্ধ রাখা হয়েছে এবং বাকি পন্টুনগুলো দিয়ে কোনোমতে ফেরি লোড আনলোড হওয়াতে উভয় ঘাট এলাকায় যানবাহনের সারি দীর্ঘ সৃষ্টি হচ্ছে।
বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌ পরিবহন করপোরেশন (বিআইডব্লিউটিসি) পাটুরিয়া ঘাট সেক্টরের বাণিজ্য বিভাগের সহকারী ব্যবস্থাপক মহিউদ্দিন রাসেল বাংলানিউজকে বলেন, সকাল থেকে ছোট ব্যক্তিগত গাড়ির চাপ পড়েছে পাটুরিয়া ঘাট এলাকায়। দুপুর সাড়ে ১২টা থেকে যাত্রীবাহী পরিবহনের চাপ বাড়তে শুরু করেছে। তিন শতাধিক ছোট গাড়ি (প্রাইভেটকার) ও বড় গাড়ি (পরিবহন) দেড় শতাধিক পাটুরিয়া ঘাটে পারের অপেক্ষায় রয়েছে। র্বতমানে ১৫টি ফেরি দিয়ে যানবাহন পারাপার করা হচ্ছে এবং বিকেলের দিকে বীরশ্রেষ্ট রহুল আমিন নামে আরো একটি রো রো ফেরি এই নৌ বহরে যোগ হবে বলে জানান তিনি।
বাংলাদেশ সময়: ১৩৩৯ ঘণ্টা, জুলাই ২৯, ২০২০
আরএ