সোমবার (১৩ জুলাই) মন্ত্রণালয়ের নিজ কক্ষে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে একথা বলেন তিনি।
এবছর করোনা ভাইরাসের কারণে ভিন্ন এক প্রেক্ষাপটে ঈদুল আজহা উদযাপিত হচ্ছে উল্লেখ করে মন্ত্রী বলেন, পশুর হাটে লোকসমাগম বেশি হওয়ার সম্ভাবনা থাকে এবং এতে ভাইরাস ছড়িয়ে পড়ার আশঙ্কা বেশি।
ডিজিটাল প্ল্যাটফর্ম বা অনলাইন থেকে গরু কেনাবেচার প্রতি উৎসাহিত করে তাজুল ইসলাম জানান, গত কয়েকদিন আগে তিনি ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের আওতাধীন ডিজিটাল হাট উদ্বোধন করেছেন এবং সেখান থেকে নিজেও একটি গরু কিনেছেন।
তিনি বলেন, যারা অনলাইনে পশু কেনাবেচা করতে পারবেন না সেই ক্ষেত্রে যাতে মানুষের সমাগম কম হয় এমন জায়গায় পশু কেনাবেচার স্থান নির্ধারণ করতে হবে এবং পশুর হাটে অবশ্যই স্বাস্থ্যবিধি ও সামাজিক দূরত্বসহ অন্য সরকারি নির্দেশনা মানতে হবে।
তাজুল ইসলাম বলেন, স্থানীয় সরকার বিভাগের সব প্রতিষ্ঠান ও জেলা-উপজেলা প্রশাসন তাদের এলাকার বাস্তবতার আলোকে পশুর হাট ব্যবস্থাপনার সিদ্ধান্ত নেওয়ার জন্য মন্ত্রণালয় থেকে দিক নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।
প্রাণঘাতী করোনা ভাইরাসের কারণে সারাদেশে পশুর হাট স্বল্পপরিসরে বসবে বলেও নিশ্চিত করেন স্থানীয় সরকারমন্ত্রী।
বাংলাদেশ সময়: ২০৩২ ঘণ্টা, জুলাই ১৩, ২০২০
এমআইএইচ/এএ