এ বিষয়ে রোববার (১২ জুলাই) সন্ধ্যায় বাংলানিউজের সঙ্গে কথা হয় র্যাবের লিগ্যাল অ্যান্ড মিডিয়া উইংয়ের পরিচালক লেফটেন্যান্ট কর্নেল আশিক বিল্লাহর।
তিনি বলেন, করোনার ভুয়া রিপোর্ট থেকে শুরু করে রিজেন্টের মালিক সাহেদ ভুয়া রিকশা ও ভ্যানের লাইসেন্স দেওয়ার ব্যবসা করতেন।
গত ৬ জুলাই (সোমবার) নানা অনিয়ম, প্রতারণা, সরকারের সঙ্গে চুক্তি ভঙ্গ ও করোনা পরীক্ষার ভুয়া রিপোর্ট ও সার্টিফিকেট দেওয়া ও রোগীদের কাছ থেকে টাকা নেওয়ার অভিযোগে রিজেন্ট গ্রুপের দু’টি হাসপাতালে অভিযান চালায় র্যাবের ভ্রাম্যমাণ আদালত। এ অভিযানের নের্তৃত্ব দেন র্যাবের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মো. সারোয়ার আলম। অভিযানে গিয়ে প্রতারণার সত্যতা মেলে, সেইসঙ্গে পাওয়া যায় গুরুত্বপূর্ণ সব তথ্য। পরদিন ৭ জুলাই (মঙ্গলবার) রিজেন্ট গ্রুপের মূল কার্যালয় এবং রাজধানীর উত্তরা ও মিরপুরে এর দু’টি হাসপাতাল সিলগালা করে দেওয়া হয়। হাসপাতালটি প্রতারণা করে ১০ হাজারেরও বেশি করোনা পরীক্ষার ভুয়া সার্টিফিকেট দিয়েছে। অভিযানের সময় রিজেন্ট হাসপাতালের পরিচালক ও ব্যবস্থাপকসহ আট জনকে আটক করেছে র্যাব।
** এখনো অধরা ‘মহাপ্রতারক’ সাহেদ করিম
বাংলাদেশ সময়: ২০৩০ ঘণ্টা, জুলাই ১২, ২০২০
এজেডএস/ওএইচ/