অন্যদিকে ফার্মে গরু কিনতে আসা ক্রেতাদের জন্য সুরক্ষা সামগ্রীর ব্যবস্থাও রাখা হয়েছে বলে জানিয়েছেন প্রতিষ্ঠানের পরিচালক তানজীব জাওয়াদ রহমান।
জানা গেছে, নাহার এগ্রো ফার্মে এবার ৪শ থেকে ৯শ কেজি ওজনের গরু রয়েছে।
এলাকাবাসী জানিয়েছে, কোরবানিতে দিন দিন এই প্রতিষ্ঠানের গরুর চাহিদা বেড়ে চলেছে। কারণ এ ফার্মের গরুগুলো রোগমুক্ত ও স্বাস্থ্যবান।
জানা গেছে, চাহিদার বিষয়টি মাথায় রেখে এবারও গরুর সংখ্যা বাড়ানো হয়েছে। এই ফার্মেই জন্ম নেওয়া হলিস্টিন ফ্রিজিয়ান জাতের গরুগুলোকে নিয়মমাফিক নেফিয়ার ঘাস ছাড়াও পুষ্টিকর কাঁচামাল দিয়ে তৈরি ক্যাটেল ফিড খাওয়ানো হয়। প্রাণঘাতী স্টেরয়েড জাতীয় কোনো ওষুধ খাওয়ানো হয় না।
মিরসরাইয়ের নলখোঁ, চট্টগ্রাম শহরের খুলশী আবাসিকে তাদের বিক্রয় প্রতিষ্ঠান আছে।
নাহার এগ্রো গ্রুপের পরিচালক তানজীব জাওয়াদ রহমান বলেন, কোরবানির গরু হাট বাজারে নেই। খুলশীতে সেলস ও প্রদর্শন সেন্টার রয়েছে। সেলস সেন্টার বা খামার থেকে বিক্রি করা হবে। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেইসবুকে ব্যাপক সাড়া পাচ্ছি। সামাজিক দূরত্ব বজায় রেখে একজন ক্রেতার জন্য আধা ঘণ্টা সময় দেওয়া হবে। অনলাইনে আগে থেকে সময় নিতে হবে। সেই মতে ক্রেতাদের ডিসপ্লে সেন্টার বা খামারে সময় দেওয়া হবে।
নাহার এগ্রো গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক রাকিবুর রহমান টুটুল জানান, শুধু ব্যবসায়িক উদ্দেশ্যে নয়, সেবার মানসিকতায় ফার্ম থেকে কোরবানির জন্য গরু বাজারজাত করছি। সর্বোপরি মানুষের স্বাস্থ্যঝুঁকির বিষয়টি আমরা সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিই। আমার প্রতিষ্ঠানে এবার কোরবানির জন্য প্রায় ৮ কোটি টাকার গরু রয়েছে।
বাংলাদেশ সময়: ০৯১৮ ঘণ্টা, জুলাই ১০, ২০২০
এসএইচডি/এজে