রোববার (৫ জুলাই) সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে বিষয়টি বাংলানিউজকে নিশ্চিত করেন বগুড়া জেলা পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) নির্বাহী প্রকৗশলী মো. মাহবুবুর রহমান।
জানা যায়, যমুনা নদীর পানি বাড়ার ফলে সারিয়াকান্দি উপজেলার চরাঞ্চলের চালুয়াবাড়ী, কর্নিবাড়ী, কুতুবপুর, চন্দনবাইশা, কাজলা, কামালপুর, রহদহ ও সারিয়াকান্দি সদর ইউনিয়নের নিম্নাঞ্চলগুলো এবং পাট, ধানসহ ফসলি জমি পানিতে তলিয়ে গেছে।
বগুড়া জেলা পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) নির্বাহী প্রকৌশলী মো. মাহবুবুর রহমান বাংলানিউজকে জানান, যমুনা নদীতে বিপৎসীমা নির্ধারণ করা হয় ১৬ দশমিক ৭০ মিটার। রোববার (৫ জুলাই) সন্ধ্যা ৬টার হিসাব অনুযায়ী নদীর পানি ১৭.০২ মিটার দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। অর্থাৎ বিপৎসীমার ৩২ সেন্টিমিটার উপর দিয়ে পানি প্রবাহিত হচ্ছে এবং পানি বাড়া কমেছে।
তিনি জানান, বাঙ্গালী নদীতে বিপৎসীমা নির্ধারণ করা হয় ১৫ দশমিক ৮৫ মিটার। বর্তমানে এই নদীতে ১৫ দশমিক ১২ মিটার নিচ দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। এ নদীর পানি গত কয়েকদিনে বাড়লেও বর্তমানে স্থিতিশীল রয়েছে।
তিনি আরও জানান, এর আগে শনিবার (৪ জুলাই) সন্ধ্যা ৬টার হিসাব অনুযায়ী যমুনা নদীর পানির স্তর ছিল ১৭ দশমিক ১৭ মিটার।
বাংলাদেশ সময়: ২০০৮ ঘণ্টা, জুলাই ০৫, ২০২০
কেইউএ/এএ