শনিবার (৪ জুলাই) দুপুর সোয়া ১২টার দিকে বিষয়টি বাংলানিউজকে নিশ্চিত করেন বগুড়া জেলা পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) নির্বাহী প্রকৗশলী মো. মাহবুবুর রহমান।
এদিকে যমুনা নদীর পানি বাড়ার ফলে সারিয়াকান্দি উপজেলার চরাঞ্চলের চালুয়াবাড়ী, কর্নিবাড়ী, কুতুবপুর, চন্দনবাইশা, কাজলা, কামালপুর, রহদহ ও সারিয়াকান্দি সদর ইউনিয়নের নিম্নাঞ্চল এবং পাট, ধানসহ ফসলি জমি পানিতে তলিয়ে গেছে।
বগুড়া জেলা পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) নির্বাহী প্রকৌশলী মো. মাহবুবুর রহমান জানান, যমুনা নদীতে বিপৎসীমা নির্ধারণ করা হয় ১৬ দশমিক ৭০ মিটার। শনিবার দুপুর ১২টার হিসেব অনুযায়ী নদীর পানি ১৭ দশমিক ২৪ মিটার দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। অর্থাৎ বিপৎসীমার ৫৪ সেন্টিমিটার উপর দিয়ে পানি প্রবাহিত হচ্ছে এবং পানি বাড়া কমেছে।
তিনি আরও জানান, বাঙ্গালী নদীতে বিপৎসীমা নির্ধারণ করা হয় ১৫ দশমিক ৮৫ মিটার। বর্তমানে এ নদীতে ১৫ দশমিক ১৬ মিটার নিচ দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। এ নদীর পানি গত দু’দিন বাড়লেও বর্তমানে স্থিতিশীল রয়েছে।
মাহবুবুর রহমান জানান, এর আগে গত শুক্রবার (৩ জুলাই) সন্ধ্যা ৬টার হিসেব অনুযায়ী যমুনা নদীর পানির স্তর ছিল ১৭ দশমিক ৩০ সেন্টিমিটার।
বাংলাদেশ সময়: ১২৫১ ঘণ্টা, জুলাই ০৪, ২০২০
কেইউএ/আরবি/