আগামী রোববার (৫ জুলাই) থেকে সেখানে করোনা রোগী ভর্তি করা হতে পারে। বৃহস্পতিবার (২ জুলাই) ডা. সুজাত আহমেদ এ তথ্য জানিয়েছেন।
তিনি জানান, সরকারি হাসপাতালের চিকিৎসকদের সঙ্গে সমন্বয় করেই সেখানে চিকিৎসা দেওয়া হবে।
জানা যায়, খুলনা করোনা ডেডিকেটেড হাসপাতালে রোগীর ভয়াবহ চাপ বেড়েছে। ১০০ শয্যার হাসপাতালে স্থান সংকুলান না হওয়ায় ১১ জন করোনা রোগীকে খুলনা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের ফ্লু কর্নারে রাখা হয়েছে। এ পরিস্থিতিতে বেসরকারি হাসপাতালে রোগী ভর্তির সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
এদিকে খুলনা ব্লাড ব্যাংক ও ফুড ব্যাংকের প্রতিষ্ঠাতা সালেহ উদ্দিন সবুজ জানান, খুলনাতে এ প্রথম ‘করোনা হাসপাতাল’র উদ্যোগ নিলো খুলনা ব্লাড ব্যাংক।
করোনায় আক্রান্ত রোগী দিন দিন বাড়ার কারণে কিছু মানবিক প্রাণ ব্যক্তির আর্থিক সহযোগিতায় এবং খুলনা ব্লাড ব্যাংক ও খুলনা ফুড ব্যাংকের পরিচালনায় সর্বপ্রথম ১০০ শয্যাবিশিষ্ট বিশেষ হাসপাতাল গঠনের উদ্যোগ নেওয়া হচ্ছে।
যেখানে থাকবে সেন্ট্রাল অক্সিজেন সাপ্লাই সিস্টেম ও হাই ফ্লো নাসাল ক্যানোলা সিস্টেম, যা এখনও খুলনাতে শুরু হয়নি।
বৃহস্পতিবার খুলনা জেলা প্রশাসক, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক ও করোনা সংশ্লিষ্ট চিকিৎসকদের আলোচনার প্রাথমিক ধাপ শেষ হয়েছে।
সালেহ উদ্দিন সবুজ বলেন, সবার সহযোগিতা পেলে আমরা এগিয়ে যাবো লক্ষ্য পূরণে।
বাংলাদেশ সময়: ১৮৫০ ঘণ্টা, জুলাই ০২, ২০২০
এমআরএম/আরবি/