বৃহস্পতিবার (০২ জুলাই) দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে বিষয়টি বাংলানিউজকে নিশ্চিত করেন বগুড়া জেলা পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) নির্বাহী প্রকৗশলী মো. মাহবুবুর রহমান।
জানা যায়, যমুনা নদীর পানি বাড়ার কারণে সারিয়াকান্দি উপজেলার চরাঞ্চলের চালুয়াবাড়ী, কর্নিবাড়ী, কুতুবপুর, চন্দনবাইশা, কাজলা, কামালপুর, রহদহ ও সারিয়াকান্দি সদর ইউনিয়নের নিম্নাঞ্চলগুলো এবং পাট, ধানসহ ফসলি জমি পানিতে তলিয়ে গেছে।
বগুড়া জেলা পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) নির্বাহী প্রকৌশলী মো. মাহবুবুর রহমান জানান, যমুনা নদীতে বিপৎসীমা নির্ধারণ করা হয় ১৬ দশমিক ৭০ সেন্টিমিটার। বৃহস্পতিবার সকাল ৬টার হিসাব অনুযায়ী নদীর পানি ১৭ দশমিক ৩৪ সেন্টিমিটার দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। অর্থাৎ বিপৎসীমার ৬৪ সেন্টিমিটার উপর দিয়ে পানি প্রবাহিত হচ্ছে কিন্তু পানির উচ্চতা আগের দিনের চেয়ে ৩ সেন্টিমিটার কমেছে।
তিনি জানান, বাঙালি নদীতে বিপৎসীমা নির্ধারণ করা হয় ১৫ দশমিক ৮৫ সেন্টিমিটার। বর্তমানে এ নদীর পানি ১৫ দশমিক ৯ সেন্টিমিটার দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। অর্থাৎ বিপৎসীমার ৭৬ দশমিক ৩ সেন্টিমিটার নিচ দিয়ে পানি প্রবাহিত হচ্ছে কিন্তু তা ক্রমাগত বাড়ছে।
বাংলাদেশ সময়: ১৩০০ ঘণ্টা, জুলাই ০২, ২০২০
কেইউএ/এফএম