শুক্রবার (২৬ জুন) রাতে রক্তাক্ত অবস্থায় ওই দুই ব্যবসায়ীকে উদ্ধার করে চুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
গরু ব্যবসায়ী দু’জন হলেন- ঠাকুরপুর বাজারপাড়ার মৃত ইছাহাক আলীর ছেলে কদম আলী ও একই এলাকার মৃত আব্দুস সামাদের ছেলে বাবু ওরফে কালু।
স্থানীয়রা জানান, আলী ও বাবু দু’জন গরু পাচারের সঙ্গে জড়িত। শুক্রবার রাতে গরু আনার জন্য ঠাকুরপুর সীমান্তের ৮১ নম্বর মেইন পিলারের পাশ দিয়ে তারা ভারতে প্রবেশ করে। সে সময় তাদের আটক করে মারধর করে জখম করে বাংলাদেশের সীমানায় ফেলে রেখে যায় বিএসএফ সদস্যরা। পরে স্থানীয়রা তাদের উদ্ধার করে চুয়াডাঙ্গা হাসপাতালে ভর্তি করে। তবে দু’জনের মধ্যে আলীর অবস্থা আশঙ্কাজনক হওয়ায় তাকে উন্নত চিকিৎসার জন্য রামেক হাসপাতালে স্থানান্তর করেন কর্তব্যরত চিকিৎসক।
এ বিষয়ে চুয়াডাঙ্গা-৬ বিজিবির (বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ) পরিচালক মোহাম্মদ খালেকুজ্জামান বাংলানিউজকে জানান, আহত বাবুকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য প্রথমে ঠাকুরপুর ক্যাম্পে নিয়ে আসা হয়। সীমান্তের ওপার থেকে গরু আনার বিষয়টি তিনি স্বীকার করেছেন। পরে স্থানীয়দের মাধ্যমে তাকে সদর হাসপাতালে পাঠানো হয়। এর নেপথ্যে অন্য কোনো ঘটনা আছে কি-না তা খতিয়ে দেখা হচ্ছে।
বাংলাদেশ সময়: ১৭১৫ ঘণ্টা, জুন ২৭, ২০২০
কেএআর/এসআরএস