বৃহস্পতিবার (২৫ জুন) সকাল থেকে রেড জোন হিসেবে চিহ্নিত এসব এলাকায় আনসার, গ্রাম পুলিশসহ স্বেচ্ছাসেবকরা কঠোর অবস্থানে রয়েছেন। লকডাউন ভেঙে যাতে কেউ বাইরে বের হতে না পারেন এজন্য কড়া নিরাপত্তায় রয়েছেন তারা।
মাগুরা পৌরসভার ৪ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর ও প্যানেল মেয়র মকবুল হাসান মাকুল বাংলানিউজকে জানান, ৪ নম্বর ওয়ার্ডের খানপাড়া ও পিটিআই পাড়া লকডাউন ঘোষণা করেছে প্রশাসন । এ দুটি পাড়ায় ৫টি গেট করে লকডাউন করা হয়েছে । দুটি পাড়ায় বর্তমানে মোট ৫ জন করোনা রোগী রয়েছেন । তাদের হোম আইসোলেশনে রেখে চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে । এলাকায় লকডাউন কার্যকর করতে স্বেচ্ছাসেবক ও গ্রাম পুলিশ প্রতিটি গেটে কাজ করছেন । আমরা এ এলাকার দু:স্থ, অসহায় ও গরীব মানুষের মধ্যে ত্রাণ বিতরণ করেছি । তাদের স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলার পরামর্শ দেওয়া হচ্ছে।
মাগুরা জেলা পুলিশ সুপার (এসপি) খান মহম্মদ রেজওয়ান বাংলানিউজকে বলেন, রেড জোনে অন্য এলাকা থেকে কেউ প্রবেশ করতে পারবেন না। মুদি দোকান, ওষুধের দোকান খোলা থাকবে। রেস্টুরেন্ট ও খাবার দোকানে শুধু হোম ডেলিভারি সার্ভিস চালু থাকবে। বিনোদন কেন্দ্র বন্ধ থাকবে। মসজিদ ও উপাসনালয়ের কর্মকর্তা-কর্মচারীরা স্বাস্থ্যবিধি মেনে সামাজিক দূরত্ব বজায় রেখে ইবাদত করতে পারবেন। অন্যান্যরা নিজ নিজ বাড়িতে ইবাদত করবেন।
বাংলাদেশ সময়: ১৮৪২ ঘণ্টা, জুন ২৫, ২০২০
এমআরএ