সোমবার (২২ জুন) নগরের গির্জা মহল্লা ও চকবাজার এলাকায় ভ্রাম্যমাণ আদালতের এ অভিযান পরিচালনা করেন জেলা প্রশাসনের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মো. জিয়াউর রহমান।
জেলা প্রশাসনের মিডিয়া সেল জানায়, বরিশালের বাজারে বিভিন্ন ওষুধ কোম্পানির নাম বিকৃত করে (এসিআইকে এজিআই; ওরিয়নকে ওরিওনা, হেক্সিসলকে হেক্সিসলি, হেক্সিওল কিংবা হেক্সাসল, স্যাভলনকে স্যাভরন কিংবা স্যাবলন ইত্যাদি) বিভিন্ন ধরনের নকল স্যানিটাইজার ও ডিজইনফেকট্যান্ট সামগ্রী অবাধে বিক্রি হচ্ছে, যা প্রতিরোধে বরিশাল জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে নগরের গির্জা মহল্লা ও চকবাজার এলাকায় অভিযান পরিচালনা করা হয়।
দণ্ডপ্রাপ্ত রাজিব ও কামাল মূলত বরিশালে এসব নকল হেক্সিসল ও স্যানিটাইজার সামগ্রীর যোগানদাতা। তারা ঢাকা থেকে এসব সামগ্রী কুরিয়ারে কিংবা লঞ্চে পরিবহন করে নিয়ে আসেন। ঢাকার মিটফোর্ড এলাকা থেকে রাকিব (২৫) নামের এক ব্যক্তির সঙ্গে যোগসাজশে তারা এ কাজটি করে থাকেন।
জেলা প্রশাসনের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মো. জিয়াউর রহমান জানান, অভিযানে প্রায় এক লাখ টাকার নকল ওষুধ জব্দ করে তা ধ্বংস করা হয়।
অভিযানে প্রসিকিউশন অফিসার হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন বরিশালের ড্রাগ সুপার অদিতি স্বর্ণা এবং আইন-শৃঙ্খলা রক্ষায় দায়িত্ব পালন করেছে বরিশাল মেট্রোপলিটন পুলিশের একটি টিম।
বাংলাদেশ সময়: ১৬০৫ ঘণ্টা, জুন ২২, ২০২০
এমএস/এএটি