শুক্রবার (১৯ জুন) দুপুরে ডিএনডির পানিবন্দি অবস্থা ও করণীয় নিয়ে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এ কথা বলেন তিনি।
শামীম ওসমান বলেন, আইসিইউ নিয়ে আমি সংশ্লিষ্টদের ফোনকল করতে করতে টায়ার্ড হয়ে গেছি।
‘এখনও আইসিইউ অনিশ্চিত। আমি বলেছি না যে, আইসিইউ হলে সব রোগী সুস্থ হয়ে যাবে। তবে আক্রান্তরা যদি মিনিমাম সেবাটা পান, তাহলে তাদের স্বজনরা তো বলতে পারবেন যে, আমরা এতটুকু সেবা পেয়েছি। তারা স্বস্তি পাবেন। নারায়ণগঞ্জের প্রো-অ্যাকটিভ ও আল বারাকা হাসপাতালে আইসিইউ বেড রয়েছে। সরকারি নির্দেশনা অনুযায়ী সব হাসপাতালে করোনা আক্রান্তদের সেবা দেওয়ার নির্দেশনা রয়েছে। প্রো-এ্যাকটিভ হাসপাতাল এটাকে বাণিজ্য হিসেবে নিয়েছে। যদি আগামী সপ্তাহের মধ্যে এখানে করোনা রোগীদের সেবা দেওয়া না হয়, তাহলে আমি সাংবাদিকদের নিয়ে সেখানে যাবো, যা যা করা দরকার করবো। ’
এদিন ব্রিফিংয়ে বৃষ্টির পানিতে ডিএনডি এলাকা তলিয়ে যাওয়া প্রসঙ্গে শামীম ওসমান বলেন, পুরো ডিএনডি এলাকা পানির নিচে। এখানে যদি কোনো অসুস্থ লোক থুথু ফেলেন, তাহলে সবার মধ্যে জীবাণু ছড়াবে। সেনাবাহিনী ও পানিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের নির্দেশে ডিএনডির পাম্প চালুর চেষ্টা চলছে, আজকের মধ্যে এটি চালু হবে বলে আশা করছি। আজ রাত থেকেই এখানকার পানি সরানো শুরু হবে। ডিএনডির পরবর্তী যে বাজেট প্রয়োজন সেটি যেন নারায়ণগঞ্জে আসে, নয়তো প্রতি বছর আমাদের এ সমস্যার সম্মুখীন হতে হবে।
বাংলাদেশ সময়: ১৬০৯ ঘণ্টা, জুন ১৯, ২০২০
এমআরপি/এইচজে