মাহবুব উজ জামান জানান, বাংলাদেশ চীনা বাজারে যে সুবিধা পেয়েছে, সেটা এশিয়া প্যাসিফিক ট্রেড এগ্রিমেন্টের আওতার পণ্যের শুল্কমুক্ত সুবিধা থেকেও বেশি।
এদিকে শুক্রবার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এক বিজ্ঞপ্তিতে জানায়, সরকারের অর্থনৈতিক কূটনীতির অংশ হিসেবে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে এ সুবিধা দেওয়ার অনুরোধ করে চীন সরকারকে চিঠি দেওয়া হয়।
বাংলাদেশ ইতোমধ্যে চীন থেকে এশিয়া প্যাসিফিক ট্রেড এগ্রিমেন্টের আওতায় ৩০৯৫ পণ্যের শুল্কমুক্ত সুবিধা ভোগ করে থাকে। সেই সুবিধার বাইরে ৯৭ শতাংশ শুল্কমুক্ত সুবিধা দেওয়া হলো। ফলে শুল্কমুক্ত সুবিধার আওতায় বাংলাদেশকে চীনের পক্ষ থেকে ৮২৫৬ পণ্যের শুল্কমুক্ত সুবিধা দেওয়া হলো।
বাংলাদেশ সময়: ১৫৩৩ ঘণ্টা, জুন ১৯, ২০২০
টিআর/আরবি/