তৎকালীন বাসগুলো ছিল না এত উন্নত। সেসময় মুড়ির টিনের মতো এক ধরনের যানবাহন ছিল।
তবে বর্তমান নারায়ণগঞ্জের প্রাণকেন্দ্র চাষাঢ়া অনেক উন্নত হয়েছে। বিশাল বিশাল অট্টালিকা, স্কুল, কলেজ, আলোকসজ্জা, যানবাহনের জন্য কয়েকটি লেন, ট্রাফিক পুলিশ বক্স এবং বড় বড় বিপণিবিতান হয়েছে। উন্নত হয়েছে চাষাঢ়া শহীদ মিনার, নির্মিত হয়েছে স্মৃতিস্তম্ভ। হয়েছে ঢাকা-নারায়ণগঞ্জ নতুন সংযোগ সড়ক। সবকিছুরই পরিবর্তন হয়েছে সময়ের সঙ্গে সঙ্গে। প্রাচ্যের ড্যান্ডি এখনো ব্যবসায়িক অঞ্চল, তবে পাটের সেই স্থান দখল করেছে পোশাক শিল্প।
চাষাঢ়ায় সমবায় মার্কেটের ড্রিমল্যান্ডের মালিক আব্দুস সালাম বলেন, ‘সেসময় ছোট ছিলাম। এখন সবকিছুরই অনেক পরিবর্তন হয়েছে। সেসময়ের গল্প বাবার মুখে শুনতে ভালো লাগতো। এখন সেসব শুধুই স্মৃতি। নতুন প্রজন্ম হয়তো ভাবতেও পারবে না তখন মানুষ বেশিরভাগ সময় শহরে চলাচল করতো পায়ে হেঁটেই। রিকশাও ছিল হাতেগোনা। সময়ের সঙ্গে হয়তো আরও অনেক পরিবর্তন আসবে এ নগরীতে। উন্নয়নের ছোঁয়া পেয়ে আমাদের এ শহর এখন অনেক এগিয়েছে। ’
বাংলাদেশ সময়: ১৬৪৭ ঘণ্টা, জুন ১৫, ২০২০
এমআরপি/এফএম