স্থানীয় পানি উন্নয়ন বোর্ডের উপ-বিভাগীয় প্রকৌশলী আতিকুর রহমান বলেন, করোনা পরিস্থিতির কারণে চলতি শুষ্ক মৌসুমে চরবাগডাঙ্গা ইউনিয়নে পদ্মা নদীর ভাঙন রোধে বাঁধ নির্মাণ করা যাচ্ছে না। আর এখন বর্ষা মৌসুম শুরু হয়ে যাওয়ায় এ মুহূতে কাজ করা সম্ভব নয়।
একই কারণে মহানন্দা ও পাগলা খননেও সমস্যা হচ্ছে জানিয়ে তিনি আরো বলেন, চলমান করোনা পরিস্থিতিতে শ্রমিকের অভাবে যথা সময়ে মহানন্দা নদী খনন কাজ সম্পন্ন করা সম্ভব হবে না। অর্ধেক শ্রমিকই কাজে আসে না। আগামী বছর জুন মাসের মধ্যে শেষ হবে। তবে আগামী নভেম্বরের মধ্যে পাগলা নদীর খনন কাজ শেষ হবে বলে আশা করা হচ্ছে।
উল্লেখ্য, চরবাগডাঙ্গা ইউনিয়নের রোডপাড়া গ্রামটি ইতোপূর্বে পদ্মার ভাঙনে বিলীন হয়ে গেছে। চরবাগডাঙ্গা ইউনিয়ন পরিষদ ভবনের অল্প দূরে পদ্মা অবস্থান করছে। আসন্ন বন্যা মৌসুমে আবার ভাঙন শুরু হলে ব্যাপক ক্ষতির মুখে পড়তে পারে এলাকাটি।
বাংলাদেশ সময়: ২০২৫ ঘণ্টা, জুন ১২, ২০২০
আরএ