শনিবার (০৬ জুন) দুপুরে জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে নিরাপদ শারীরিক দূরত্ব বজায় রেখে অনুষ্ঠিত অবস্থান ধর্মঘট থেকে এ দাবি করা হয়।
অবস্থান ধর্মঘটে সভাপতিত্ব করেন পার্টির কেন্দ্রীয় নেতা আবুল হোসাইন।
নেতারা বলেন, সুন্দরবন নিজের বুক ঢাল হিসেবে ব্যবহার করে দক্ষিণাঞ্চলের জনজীবনকে রক্ষা করেছে। সুন্দরবন না থাকলে বাংলাদেশ ও পশ্চিমবঙ্গে আরও ব্যাপক ক্ষতি সাধিত হতো। অথচ এই সুন্দরবন রক্ষায় আমাদের অবহেলার কোনো শেষ নেই। আগামীতে প্রাকৃতিক দুর্যোগ থেকে রক্ষা করতে সুন্দরবনসহ উপকূলে সবুজ বেষ্টনী গড়ে তুলতে হবে। একইসঙ্গে ক্ষতিগ্রস্ত কৃষকদের ক্ষতিপূরণ প্রদানসহ ব্যাপক কৃষি ঋণ বিতরণ, ঋণ আদায় বন্ধ এবং সুদ মওকুফ করতে হবে।
দক্ষিণাঞ্চলের জেলা বরগুনা, ঝালকাঠি, পিরোজপুরে ব্যাপক ক্ষতি সাধন হয়েছে। পাথরঘাটা, বামনা, কাঠালিয়া, মঠবাড়িয়া, রাজাপুর, তালতলী, বরগুনা, আমতলী, বেতাগী, ইন্দুকানি উপজেলার পানের বরজ ও কলা চাষীদের ব্যাপক ক্ষতি সাধন হয়েছে। এ অঞ্চলে ৪টি নদী পায়রা, বিষখালী, ধলেশ্বর ও কচা নদীতে ব্যাপক ভাঙন শুরু হয়েছে। কাঠালিয়া, বামনা বেড়িবাঁধ ধ্বংস হয়ে গিয়ে কৃষকের ফসলের ব্যাপক ক্ষতি সাধন হয়েছে।
বাংলাদেশ সময়: ১৬১৮ ঘণ্টা, জুন ০৬, ২০২০
আরকেআর/এইচএডি/