তিনি বৃহস্পতিবার (৪ জুন) মুন্সিগঞ্জে ঢাকা ওয়াসার নির্মাণাধীন এ প্রকল্প এলাকা পরিদর্শন করে করোনা ভাইরাস সংকটে কর্মরত প্রকৌশলী এবং কর্মকর্তা-কর্মচারীদের খোঁজ-খবর নেন।
এসময় মন্ত্রী পানি শোধনাগারটি পায়ে হেঁটে ঘুরে দেখেছেন বলে জানান স্থানীয় সরকার বিভাগের জনসংযোগ কর্মকর্তা মাহমুদুল হাসান।
ঢাকা শহরের ক্রমবর্ধমান খাবার পানির চাহিদা মেটানোর জন্য পদ্মা নদীর উৎস থেকে পানি সরবরাহের লক্ষ্যে ৩ হাজার ৬৭০ কোটি টাকা ব্যয়ে এ প্রকল্পটি বাস্তবায়ন করা হচ্ছে।
দৈনিক ৪৫ কোটি লিটার পানি পরিশোধন ক্ষমতা সম্পন্ন প্ল্যান্টটিতে ২৫ জন চীনা বিশেষজ্ঞসহ ১২৫ জন দেশি-বিদেশি কর্মকর্তা-কর্মচারী গত প্রায় তিনমাস ধরে যথাযথ স্বাস্থ্যবিধি মেনে কাজ করছেন বলে জানায় স্থানীয় সরকার বিভাগ।
মন্ত্রী সামাজিক দূরত্ব বজায় রেখে তাদের স্বাস্থ্যের খোঁজ-খবর নেন এবং এ সংকটকালীন কাজ অব্যাহত রাখায় তাদের ভূয়সী প্রশংসা করেন বলে জানা গেছে।
তাজুল ইসলাম বলেন, ‘বর্তমান সরকার দেশে করোনা ভাইরাস মোকাবিলায় সব ধরনের ব্যবস্থা নিয়েছে। সারা দেশের সাধারণ মানুষের ন্যায় এখানে কর্মরত সবার স্বাস্থ্য নিরাপত্তায় সব সময় বিশেষ নজর রাখবে সরকার। ’
এসময় ঢাকা ওয়াসার ব্যবস্থাপনা পরিচালক প্রকৌশলী তাকসিম এ. খানসহ সংশ্লিষ্ট ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
বাংলাদেশ সময়: ১৭৩৬ ঘণ্টা, জুন ০৪, ২০২০
এমআইএইচ/এফএম