বুধবার (০৩ জুন) বরিশাল জেলা প্রশাসক এসএম অজিয়র রহমান স্বাক্ষরিত এক গণবিজ্ঞপ্তিতে বিষয়টি নিশ্চিত হওয়া গেছে।
বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করা হয়, গণপরিবহনে সরকার প্রদত্ত স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলাচলের নির্দেশনা দেয়া হলেও অনেক ক্ষেত্রেই তা লঙ্ঘিত হচ্ছে।
গণবিজ্ঞপ্তিতে লঞ্চ মালিকদের সতর্ক করা হয় এবং ধারণ ক্ষমতার মধ্যে যাত্রী পরিবহন না করলে মামলা ও আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে বলেও জানানো হয়।
উল্লেখ্য বরিশাল-ঢাকা রুটের সুরভী কোম্পানির লঞ্চগুলোর কেবিনের কয়েক শতাংশ টিকিট অনলাইনে পাওয়া যায়, এছাড়া এমভি মানামী লঞ্চের টিকিটও অনলাইনে পাওয়া যায়। এর বাইরে বেসরকারি কোনো কোম্পানির টিকিট সংগ্রহের ব্যবস্থা অনলাইনে নেই। তবে তৃতীয় শ্রেণি বা ডেক টিকিট সব কোম্পানিই লঞ্চে সরবরাহ করে। আবার কাউন্টার বাড়ানোর কথা থাকলেও গ্রীণ লাইন ছাড়া সব কোম্পানিই লঞ্চের একাধিক কাউন্টার নেই।
এ বিষয়ে লঞ্চ মালিক কিংবা বিআইডব্লিউটিএ কর্তৃপক্ষও দায়সারা বক্তব্য দিয়ে আসছেন।
বাংলাদেশ সময়: ২০৩২ ঘণ্টা, জুন ০৩, ২০২০
এমএস/এমএইচএম