মৃত এই রোগীর নাম রবিউল ইসলাম (৪৫)। চাঁপাইনবাববগঞ্জ সদর উপজেলার নয়াগোলা গ্রামে তার বাড়ি।
রামেক হাসপাতালের উপপরিচালক ডা. সাইফুল ফেরদৌস জানান, হাসপাতালে পৌঁছানোর আগেই রবিউলের মৃত্যু হয়েছে। পরে লাশ চাঁপাইনবাবগঞ্জে পাঠানো হয়েছে। স্বাস্থ্যবিধি মেনে তার মরদেহ দাফন করেছে কোয়ান্টাম ফাউন্ডেশন।
কোয়ান্টাম ফাউন্ডেশনের রাজশাহীর পরিচালক অ্যাডভোকেট মেহেদী হাসান বলেন, বাড়িতে আইসোলেশনে থাকা অবস্থায় রবিউলের শারীরিক অবস্থার অবনতি হলে তাকে সাধারণ রোগী হিসেবেই অ্যাম্বুলেন্স ভাড়া করে রামেক হাসপাতালে আনা হয়। প্রথমে স্বজনরা জানাননি যে তিনি করোনায় আক্রান্ত। মারা যাওয়ার পর তারা জানিয়েছেন যে, রবিউল করোনা পজিটিভ ছিলেন।
তিনি বলেন, তথ্য গোপন করে রবিউলকে হাসপাতালে আনার কারণে অনেকেরই সংক্রমিত হওয়ার আশঙ্কা রয়েছে। মানুষ এতো অসচেতন হলে তো করোনাভাইরাস মোকাবিলা করা অসম্ভব। এ বিষয়ে মানুষকে সচেতনতার জন্য কাজ করতে হবে। তা না হলে এর বড় মূল্য দিতে হবে।
বাংলাদেশ সময়: ১৬২৩ ঘণ্টা, জুন ০৩, ২০২০
এসএস/এমকেআর