মামলার এজাহার সূত্রে জানা গেছে, ঘোলখার গ্রামের বাসিন্দা বশির মিয়া তার গ্রামের একটি পুকুর ইজারা নিয়ে মাছ চাষ করেন। পুকুরটিতে রুই, কাতলসহ বিভিন্ন প্রজাতির মাছ চাষ করেন তিনি।
এজাহারে আরও বলা হয়, ২৬ মে ভোররাতে বশির পুকুরে গিয়ে দেখতে পান সব মাছ মরে ভেসে উঠেছে। এসময় পুকুরে দুটি কীটনাশকের বোতল পান তিনি। কীটনাশক প্রয়োগের ফলে পুকুরটিতে থাকা আনুমানিক ১৫০ মণ মাছ মারা গেছে। পরে বশির আসামিদের কাছে কীটনাশক প্রয়োগের বিষয়টি জানতে চাইলে তাকে মারধর করা হয়।
মামলার বাদী বশির আহম্মেদ ভূইয়া জানান, পুকুরটি ইজারা নেওয়ার পর থেকেই আসামিরা জোরপূর্বক দখলে নেওয়ার পায়তারাসহ বিভিন্নভাবে হুমকি দিয়ে আসছিল। তারা পরবর্তীতে ঘটনার দিন পুকুরে কীটনাশক প্রয়োগ করে আনুমানিক ১২ লাখ টাকার মাছ মেরে ফেলেছে। এরপরও আসামিরা বিভিন্নভাবে হুমকি দিয়ে যাচ্ছে।
এ ব্যাপারে ধরখার পুলিশ ফাঁড়ির পরিদর্শক (ইন্সপেক্টর) বিমল কর্মকার বলেন, এজাহারভুক্ত একজন আসামিকে গ্রেফতার করে আদালতে সোপর্দ করা হয়েছে। অন্য আসামিদের ধরতে পুলিশি অভিযান অব্যাহত আছে।
বাংলাদেশ সময়: ০৪০৮ ঘণ্টা, জুন ০২, ২০২০
এইচএমএস/এইচএডি