তিনি বলেন, কোনো ব্যক্তির অবহেলার জন্য ১৬ কোটি মানুষের বাংলাদেশ ঝুঁকির মধ্যে পড়তে পারে না। দেশকে আমাদের নিরাপদ রাখতে হবে।
রোববার (৩১ মে) রাজধানীর সদরঘাটে লঞ্চ চলাচল ও যাত্রী সুরক্ষার সার্বিক প্রস্তুতি পর্যবেক্ষণ এবং জীবাণুনাশক টানেল উদ্বোধন শেষে সাংবাদিকদের প্রতিমন্ত্রী এসব কথা বলেন।
লঞ্চের ভাড়া বাড়ানো নিয়ে সাংবাদিকদের প্রশ্নের উত্তরে খালিদ মাহমুদ চৌধুরী বলেন, ভাড়া বাড়ানো নিয়ে আলোচনা চলছে। বিআইডব্লিউটিএ’র অধীনে একটি কমিটি কাজ করছে। তাদের পরামর্শ অনুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়া হবে। তবে লঞ্চ মালিক-শ্রমিকদের বিষয়টি আমরা অনুভব করি। এভাবে সীমিত পরিসরে যাত্রী পরিবহন করলে আমরা ক্ষতির সম্মুখীন হবো কিনা সেটাও বিবেচনায় আছে। সরকারেরও দায়িত্ববোধ আছে তাদের বিষয়টি দেখার। কমিটির সুপারিশ যথাযথ হলে বিবেচনা করা হবে। এর জন্য অপেক্ষা করতে হবে।
এ মুহূর্তে নৌপরিবহন চালানো কিছুটা ঝুঁকির কথা স্বীকার করে প্রতিমন্ত্রী বলেন, এসময়ে যাত্রী পরিবহনে কিছুটা ঝুঁকি থেকেই যায়। তবে এটাই শেষ সিদ্ধান্ত নয়। সরকার ১৫ দিন সময় বেঁধে দিয়েছে। জনগণ ও দেশের কথা চিন্তা করে, সব বিশ্লেষণ করে সরকার সিদ্ধান্ত নেবে।
এর আগে জীবাণুনাশক টানেলের উদ্বোধন করে লঞ্চের স্বাস্থ্য সুরক্ষার বিভিন্ন দিক ঘুরে দেখেন খালিদ মাহমুদ চৌধুরী।
এসময় প্রতিমন্ত্রীর সঙ্গে বিআইডব্লিউটিএ’র চেয়ারম্যান কমডোর গোলাম সাদেক, বিআইডব্লিউটিসির চেয়ারম্যান খাজা মিয়া, নৌপরিবহন অধিদফতরের মহাপরিচালক কমডোর সৈয়দ আরিফুল ইসলাম প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
বাংলাদেশ সময়: ১৫৫৬ ঘণ্টা, মে ৩১, ২০২০
এসকে/আরবি/