মৃত্যুর পর তাদের নমুনা সংগ্রহ করে শেবাচিমের পিসিআর ল্যাবে পাঠানো হয়েছে।
হাসপাতাল সূত্রে জানা গেছে, তাদের জ্বর, কাশি ও শ্বাসকষ্ট ছিল।
অপরদিকে ৬০ বছর বয়সী মৃত্যু রোগীর বাড়ি বরিশালের বাকেরগঞ্জ উপজেলার কলশকাঠী গ্রামে। তিনি শনিবার সকাল ১০টায় হাসপাতালে ভর্তি হন। বেলা সাড়ে ১২টার দিকে তার মৃত্যু হয়।
হাসপাতালের সহকারী পরিচালক ডা. এস এম মনিরুজ্জামান এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
শনিবার দু’জনসহ শেবাচিম হাসপাতালে করোনা উপসর্গ নিয়ে এ পর্যন্ত মারা গেছেন ৩১ জন। তবে এরমধ্যে মাত্র তিনজনের করোনা শনাক্ত হয়।
আর এ পর্যন্ত এ হাসপাতালের করোনা ওয়ার্ডে ভর্তি হয়েছেন ২১৩ রোগী। এরমধ্যে ৬১ জনের শরীরে করোনা শনাক্ত হয়।
বাংলাদেশ সময়: ১৭৩২ ঘণ্টা, মে ৩০, ২০২০
এমএস/আরবি/