সোমবার (২৫ মে) সন্ধ্যায় আকস্মিক এই ঝড়ে বাড়ি-ঘর, বিদ্যুতের খুঁটি, শতাধিক গাছ-পালা, পাকা বোরো ধানের ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে।
রহনপুর ইউনিয়ন পরিষদের সদস্য মিজানুর রহমান মেজর জানান, সন্ধ্যায় হঠাৎ রহনপুর ইউনিয়নের কাজিগ্রামের শেষ মাথা থেকে কলকলিয়া গ্রামে ঘূর্ণিঝড় বয়ে যায়।
ঝড়ে ৫০-৬০টি বাড়ি, কয়েকটি বিদ্যুতের খুঁটি, পাকা বারো ধান, শতাধিক গাছপালা উপড়ে গেছে, গাছ ও বাড়ির দেয়াল পড়ে কয়েকজন গুরুতর আহত হয়েছে। তবে তাৎক্ষণিকভাবে তিনি বিস্তারিত জানাতে পারেননি।
গোমস্তাপুর ফায়ার স্টেশনের ফায়ারম্যান রেজাউল করিম সোমবার রাত সাড়ে ৯টায় জানান, গোটা গ্রাম ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। প্রায় তিন কিলোমিটার রাস্তার উপর উপড়ে ও ভেঙে পড়েছে গাছপালা। কাঁচা বাড়ি-ঘর ভেঙে পড়েছে, উড়ে গেছে টিনের ছাউনি। ঝড়ের পর থেকেই তারা গাছপালা ও বিদ্যুতের খুঁটি সরানোর কাজ করছেন।
গোমস্তাপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. মিজানুর রহমান জানান, এখনই বলা যাচ্ছে না ঠিক কি পরিমাণ ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। তবে বেশ কিছু গাছপালা, ঘরবাড়ি ও বিদ্যুতের খুঁটি উপড়ে পড়েছে। ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্সের সদস্যরা রাস্তা পরিষ্কার করছেন।
বাংলাদেশ সময়: ১০৪০ ঘণ্টা, মে ২৬, ২০২০
আরএ