সোমবার (২৫ মে) সারা দেশের মতো টাঙ্গাইলের মধুপুরে পালিত ঈদের চিত্রটাও ছিল সে রকম।
ঝুঁকি এড়াতে সরকারি নির্দেশনায় মধুপুর উপজেলার ৭৩৪টি মসজিদের অধিকাংশ মসজিদে ঈদের নামাজ আদায় হয়েছে।
বেরিবাইদ ইউনিয়নের মাগন্তিনগর গ্রামের মুসুল্লিগণ স্থানীয় চৌরাস্তা জামে মসজিদের সামনের ঈদগাহ মাঠে নামাজ আদায় করেছেন। ওই গ্রামের ইতিহাস বিষয়ে সম্মান শ্রেণিতে পড়ুয়া খোরশেদ আলম মাঠে নামাজ আদায় করেছেন বলে জানিয়েছেন।
অনুরূপ অনেকে নামাজ মাঠে আদায় করেছেন। তবে ঈদের নামাজ আদায় করতে অনেকে নিয়েছিলেন নিজস্ব উদ্যোগ। ইমাম ডেকে বাসা বাড়িতে নামাজ আদায় করার ব্যতিক্রম ঘটনা ছিল লক্ষণীয়। উপজেলা প্রশাসনের কোয়ার্টারে কোয়ার্টারে এ ব্যবস্থা ছিল চোখে পড়ার মতো। গ্রামীণ বাড়িতেও এমন ঈদের জামাত অনুষ্ঠিত হয়েছে।
মধুপুর উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা রাজিব আল রানা কোয়ার্টারে বিশেষ ব্যবস্থায় নামাজ আদায়ের কথা জানিয়েছেন।
ইমাম ডেকে এককভাবে নামাজ আদায়ের ব্যবস্থা করেছিলেন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা কার্যালয়ের সহকারী ডায়াবেটিস রোগী মোকসেদ আলী খন্দকার। মধুপুর পৌর এলাকার বোয়ালী গ্রামের কারি রুহুল আমিনের ইমামতিতে বাড়ির বারান্দায় নামাজ আদায় হয়েছে। এতে পারিবারিক ছোট বড় কয়েকজন সদস্য অংশ নেন। নামাজ আদায়ে এ রকম অনেক ব্যতিক্রম দৃশ্যের অবতারণা হয়েছে।
বাংলাদেশ সময়: ১১৪৫ ঘণ্টা, মে ২৫, ২০২০
ইউবি