বিশেষ করে মূল ভূ-খন্ড থেকে বিচ্ছিন্ন দ্বীপচর ও বাঁধে আশ্রিত ছিন্নমুল মানুষের যেন কষ্টের শেষ নেই। বিবর্ণ হয়ে গেছে তাদের ঈদ আনন্দ।
ভোলার চরফ্যাশন উপজেলার ঢালচর ইউপি চেয়ারম্যান সালাম হাওলাদার বলেন, ঝড়ে সম্পূর্ণ ও আংশিক মিলিয়ে শতাধিক মানুষ ক্ষতিগ্রস্থ হয়েছে। তাদের ঈদ আনন্দ নেই। করোনা এবং ঝড় দুটোই ক্ষতিগ্রস্থ করেছে দরিদ্র মানুষদের। সরকারি-বেসরকারি পর্যায় থেকে তাদের মাঝে ত্রাণ দেওয়া হয়েছে। অনেক পরিবার কষ্টে দিন কাটাচ্ছেন।
চর কুকরী-মুকরী ইউপি চেয়ারম্যান আবুল হাসেম মহাজন বলেন, ঝড়ে চর পাতিলায় ২০টি পরিবার ক্ষতিগ্রস্থ হয়েছে। তাদের ত্রাণ সহায়তা দেওয়া হয়েছে।
এদিকে সরকারি হিসাবে, ঝড়ে জেলার ৩৩২টি ঘর সম্পূর্ণ ও ১৬০০ ঘর আংশিক বিধ্বস্ত হয়েছে। এছাড়াও রাস্তা-সড়ক ও বাঁধের ৩৪ কিলোমিটার এবং ৬ হাজার কৃষি ফসল ক্ষতিগ্রস্থ হয়েছে।
বাংলাদেশ সময়: ১০২৫ ঘণ্টা, মে ২৫, ২০২০
ইউবি