এজন্য রাজশাহী মহানগরীর প্রাণকেন্দ্র সাহেববাজার জিরোপয়েন্ট, গণকপাড়া, পিএন স্কুলের সামনে এবং রাজশাহী কলেজের সামনে সড়কে আড়াআড়িভাবে বেরিগেড দিয়ে যান ও মানুষজনের চলাচল নিয়ন্ত্রণ করছেন-সেনাবাহিনী ও পুলিশ বাহিনীর সদস্যরা।
আর মহানগরীর আরডিএ মার্কেটের সামনে রয়েছেন ভ্রাম্যমাণ আদালত।
এদিকে, ঈদের আগের দিন হওয়ায় আজ সকালেও দোকান খোলা রাখার দাবিতে বিক্ষোভ করেন আরডিএ মার্কেটের কিছু ব্যবসায়ী। তবে জেলা প্রশাসনের ভ্রাম্যমাণ আদালত গিয়ে দোকান খুলতে নিষেধ করেন। এতে ব্যবসায়ীদের মধ্যে উত্তেজনা দেখা দেয়। তবে শেষ পর্যন্ত সিদ্ধান্তে অনড় থাকেন জেলা প্রশাসনের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট। দোকান খুললেই জরিমানার ঘোষণার দেন। ফলে শেষ পর্যন্ত মার্কেটের কোনো ব্যবসায়ী আর দোকান খোলার সাহস পাননি।
এর আগে গত ১০ মে থেকে স্বাস্থ্যবিধি মেনে সরকারিভাবে মার্কেট, শপিংমল ও দোকানপাট খোলার সিদ্ধান্ত আসে। কিন্তু সামাজিক দূরত্ব ও স্বাস্থ্যবিধি না মেনেই মার্কেট খুলে ব্যবসা করছিলেন রাজশাহীর ব্যবসায়ীরা।
উদ্ভূত পরিস্থিতিতে গত ১৮ মে জেলা আইনশৃঙ্খলা সংক্রান্ত কোর কমিটির সভায় ওষুধ, জরুরি সেবা, খাবার ও কাঁচাবাজার ছাড়া রাজশাহীর সব দোকানপাট বন্ধের সিদ্ধান্ত নেন রাজশাহী জেলা প্রশাসক (ডিসি) মো. হামিদুল হক।
বাংলাদেশ সময়: ১৮২৫ ঘণ্টা, মে ২৪, ২০২০
এসএস/এমএমএস