এদিকে ঘূর্ণিঝড় আম্পান ও অমাবশ্যার প্রভাবে সাগর ও নদীতে পানি ৩ ফুট বেড়েছে। এতে জেলায় এ পর্যন্ত অর্ধশত গ্রাম প্লাবিত হওয়ার খবর পাওয়া গেছে।
কলাপাড়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) আবু হাসনাত মোহাম্মদ শহীদুল হক জানান, খবর পেয়ে তিনি সঙ্গে সঙ্গে ঘটনাস্থলে চলে আসেন। ফায়ার সার্ভিসের একটি টিম আসার পর উদ্ধার কাজ শুরু করেছে।
এছাড়াও কোস্টগার্ডকে কল করা হয়েছে, তারাও আসছেন। তবে ধারণা করা হচ্ছে শাহআলম দুর্যোগ প্রচারণার পোশাক পরা থাকায় কচুরিপানা নিচে আটকে গেছেন।
বুধবার (২০ মে) দুপুর পর্যন্ত ৯০৭টি সাইক্লোন শেল্টারে প্রায় চার লাখ মানুষ ও লক্ষাধিক গবাদিপশু আশ্রয়কেন্দ্রে আশ্রয় নিয়েছে বলে জেলা প্রশাসন থেকে জানানো হয়েছে।
ঘূর্ণিঝড় আম্পানের কারণে পায়রা সমুদ্র বন্দর ও পটুয়াখালী জেলায় ১০ নম্বর মহাবিপদ সংকেত জারি করেছে আবহাওয়া বিভাগ।
রাঙ্গাবালী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. মাসফাকুর রহমান জানান, ৭৪০টি ঘর ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। আশ্রয় কেন্দ্রের মানুষের খাওয়ার জন্য শুকনো খাবার বিতরণ করা হয়েছে। এছাড়া যারা রোজা আছেন তাদের ইফতারির ব্যবস্থা করা হয়েছে।
বাংলাদেশ সময়: ১৬২৭ ঘণ্টা, মে ২০, ২০২০
আরএ