শনিবার (০৯ মে) সকালে উপজেলা স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ডা. সায়েমুল হুদা মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
তিনি জানান, গত ২২ এপ্রিল তার রিপোর্ট পজিটিভ আসে।
ডা. সায়েমুল হুদা বলেন, আইইডিসিআর থেকে খরব পাওয়ার পরে তাকে আমরা বাড়িতে পর্যবেক্ষণে রেখে চিকিৎসা দিচ্ছিলাম। তার পরিবারের সদস্যরাও তাই চাচ্ছিলেন। দ্বিতীয়বার নমুনা পরীক্ষার ফলাফল নেগেটিভ। তাই এটি স্বাভাবিক মৃত্যু বলা যেতে পারে৷
তবে আব্দুল মান্নানের স্ত্রী রিজিয়া মান্নান বলেন, দ্বিতীয় দফায় রিপোর্ট নেগেটিভ এলেও করোনার উপসর্গ নিয়েই তার মৃত্যু হয়েছে। তীব্র জ্বর এসেছিল। ফ্লোরে পড়ে গিয়ে ছটফট করে মারা যান তিনি। হাসপাতালে নেওয়ার সময় পাইনি আমরা।
তিনি আরও বলেন, ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ ল্যাবে নমুনা পরীক্ষা করতে দেওয়া হয়েছিল। গত ২২ এপ্রিল রিপোর্ট পজিটিভ আসে। বাড়িতেই বারডেম হাসপাতালের চিকিৎসকদের পরামর্শ অনুযায়ী ওষুধ চলছিল। অক্সিজেনও দেওয়া হচ্ছিল। সাভার উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স থেকে চিকিৎসক দল এসে হাসপাতালে নিতে চেয়েছিল, কিন্তু আমরা রাজি হইনি।
বাংলাদেশ সময়: ১৫৫০ ঘণ্টা, মে ০৯, ২০২০
আরএ