শনিবার (২ মে) দুপুরে শহরের চাষাঢ়া, ডিআইটি, কালিরবাজার ও রেলওয়ে মার্কেট ঘুরে এমন দৃশ্য দেখা গেছে। এছাড়া বিভিন্ন এলাকার অলি-গলির দোকান তো খোলা রয়েছেই।
শহরের প্রধান প্রধান সড়কে খুলেছে বেকারির দোকানগুলোও। ইতোমধ্যেই বঙ্গবন্ধু সড়ক ও হকার্স মার্কেটকে কেন্দ্র করে অল্প সংখ্যক হকাররাও দোকান খুলেছে। ভ্রাম্যমাণ হকাররাও বিভিন্ন আইটেম নিয়ে ভ্যানে করে দোকান খুলছে।
সরেজমিনে দেখা যায়, মার্কেটের বিভিন্ন দোকানিরা অল্প পরিসরে দোকান খুলে বসে আছেন। এরমধ্যে তারা কিছু ক্রেতাও পাচ্ছেন। লকডাউন ঘোষণা করা থাকলেও আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর তেমন সক্রিয়তা না থাকায় হরহামেশাই মানুষ ঘর থেকে বের হচ্ছেন। কেউবা প্রয়োজনে, কেউবা ঘুরতে আবার কেউবা লকডাউন চলছে কিনা তা দেখতে বের হচ্ছেন। কোনো বাধা না থাকার নির্বিঘ্নেই মানুষ বের হচ্ছেন।
টানবাজার রেলওয়ে মার্কেটের ব্যবসায়ী আব্দুল্লাহ বলেন, দোকান তো খুলিনি অনেকদিন। এখন তো ইফতার বাজার, ফুটপাত সবই খুলেছে তাই আমিও আজ আসলাম। তবে ক্রেতা নেই।
শহরের বঙ্গবন্ধু সড়কে জরুরি প্রয়োজনে বের হওয়া মানিক মিয়া বলেন, ভাই ঘরে বাজার নেই তাই একটু বাজার করতে বের হয়েছিলাম। বের হয়ে অবাক হয়েছি যে নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিস ছাড়াও মার্কেট খুলতে শুরু করেছে। তাহলে আর লকডাউন রেখে কি লাভ?
বাংলাদেশ সময়: ১৩৪৯ ঘণ্টা, মে ০২, ২০২০
আরবি/