সোমবার (২৭ এপ্রিল) খোকনের শারীরিক অবস্থা খারাপ হয়। তখন আশপাশের ফ্ল্যাটে থাকা বন্ধুরা কেউ তাকে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়ার জন্য সহযোগিতা করেননি।
করোনা উপসর্গ নিয়ে মারা যাওয়ার পর দীর্ঘক্ষণ খোকন সাহার মরদেহ সিঁড়িতেই পড়েছিল। কেউ একবারের জন্যও ছুঁয়ে দেখেনি। এমনকি স্ত্রী-কন্যার কান্নায়ও মন গলেনি কারও। বেলা ১২টার দিকে খবর পেয়ে খোকন সাহার মরদেহ নিয়ে যায় নারায়ণগঞ্জ সিটি করপোরেশন ১৩ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর মাকসুদুল আলম খন্দকার খোরশেদ।
তিনি ও তার দলের লোকজন খোকন সাহার সৎকার সম্পন্ন করেন। মৃতের সম্প্রদায় কিংবা তার স্বজনরা কেউ না আসায় পরিবারের অনুমতি নিয়ে খোকন সাহার মুখাগ্নির কাজটিও করেন মাকসুদুল আলম খন্দকার নিজেই।
...ফেসবুক থেকে নেওয়া
বাংলাদেশ সময়: ০২২০ ঘণ্টা, এপ্রিল ২৯, ২০২০
এনটি