বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, জেলা থেকে মোট ২৮২টি নমুনা সংগ্রহ করে আইইডিসিআরে পাঠানো হয়। এরমধ্যে ১৫৬টি রিপোর্টে ১০ জনের পজিটিভ এসেছে।
এতে আরও হয়েছে, যাদের পজিটিভ আসছে এবং তাদের সংস্পর্শে যারা এসেছে তাদের কন্টাক্ট ট্র্যাকিং করা হয়েছে।
এদিকে ভাইরাসের সংক্রমণ এড়াতে গত ১৯ এপ্রিল সন্ধ্যা ৬টা থেকে পুরো জেলা লকডাউন ঘোষণা করেছে জেলা প্রশাসন।
এর ফলে পটুয়াখালী থেকে কেউ অন্য কোনো উপজেলা বা জেলায় যেমন যেতে পারবে না। তেমনি বাইর থেকে পটুয়াখালী জেলাও কেউ ঢুকতে পারবে না।
লকডাউন চলাকালীন সময়ে গণপরিবহন চলাচল ও জনসমাগম নিষিদ্ধ থাকবে। বিনা প্রয়োজনে কেউ ঘরের বাইরে বের হলে তার বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
এ লক্ষ্যে জেলা প্রশাসনের নিয়মিত নজরদারির পাশাপাশি ভ্রাম্যমাণ আদালত, পুলিশ ও সেনাবাহিনীর টহল, চেকপোস্ট বসিয়ে নজরদারি জোরদার করা হচ্ছে।
করোনা ভাইরাসে আক্রান্তদের চিকিৎসার জন্য ইতোপূর্বে প্রশাসনের মাধ্যমে জেলা স্বাস্থ্য বিভাগের ৫০ শয্যার আইসোলেশন ইউনিট পরিপূর্ণভাবে প্রস্তুত করা হয়েছে। প্রস্তুত রয়েছে আইসোলেশন ইউনিট, প্রাতিষ্ঠানিক কোয়ারেন্টিন ইউনিট ও ভাসমান কোয়ারেন্টিন।
বাংলাদেশ সময়: ১৮৫০ ঘণ্টা, এপ্রিল ২১, ২০২০
আরবি/