গত মঙ্গলবার (১৪ এপ্রিল) সকালে লামা উপজেলার নয়াপাড়া গ্রামে করোনা ভাইরাস উপসর্গ নিয়ে আমিরের মৃত্যুর পরপরই প্রশাসনের পক্ষ থেকে জরুরি বৈঠক অনুষ্ঠিত এবং লকডাউন ও স্বাস্থ্যবিধি মেনের চলার জন্য ব্যাপক প্রচার প্রচারণা চালানো হয়।
এ বিষয়ে লামা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) নূর-এ-জান্নাত রুমি বলেন, করোনা উপসর্গ নিয়ে মৃত ব্যক্তিসহ পরিবারের সব সদস্যদের নিকটতম প্রতিবেশীদের হোম কোয়ারেন্টিনে থাকার নির্দেশ দিয়েছি।
এদিকে করোনা ভাইরাস প্রতিরোধে মৃত আমিরসহ ৩ জনের নমুনা সংগ্রহ করে বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব ট্রফিক্যাল অ্যান্ড এনফেকসাস ডিজিজি (বিআইটিআইডি) চট্টগ্রামে পরীক্ষার জন্য পাঠানো হয়েছে বলেও জানান বান্দরবানের সিভিল সার্জন ডা. অং সুই প্রু মারমা।
তিনি জানান, রির্পোট আসার পর জানা যাবে আমির হোসেন কীভাবে মারা গেছেন।
বান্দরবানের সিভিল সার্জন ডা. অং সুই প্রু মারমা আরো বলেন, এই সময়ে আমাদের আরো বেশি সচেতন হতে হবে।
বান্দরবান জেলা স্বাস্থ্যবিভাগের তথ্যমতে, বান্দরবানের এই পর্যন্ত ২৮৭ জন কোয়ারেন্টিনে ছিল আর আজ ১২৮ জন হোম ও প্রাতিষ্ঠানিক কোয়ারইন্টে অবস্থান করছেন। এছাড়া এখনো জেলায় কোনো করোনা রোগী শনাক্ত হয়নি।
বাংলাদেশ সময়: ১৬১৬ ঘণ্টা, এপ্রিল ১৫, ২০২০
এএটি