ঢাকা: হজ্বযাত্রীদের স্বাস্থ্য পরীক্ষা আগামী ১৬ সেপ্টেম্বর। ৪ অক্টোবর শুরু হচ্ছে হজ্ব ফ্লাইট।
হজ্ব নিয়ে আন্তঃমন্ত্রণালয় বৈঠক শেষে ধর্ম প্রতিমন্ত্রী অ্যাডভোকেট মো. শাহজাহান মিয়া সাংবাদিকদের এসব তথ্য জানান। এ সময় ধর্ম মন্ত্রণালয়ের সচিব, বিমান মন্ত্রণালয়ের সচিব ও বাংলাদেশ বিমানের ব্যবস্থাপনা পরিচালকসহ সংশ্লিষ্টরা উপস্থিত ছিলেন।
মো. শাহজাহান মিয়া বলেন, ‘প্রথমে ৭৫ হাজার জনকে হজ্বে পাঠানোর চুক্তি হয়েছিল সৌদি সরকারের সঙ্গে। পরে হজ্বযাত্রীর সংখ্যা বেশি হওয়ায় সৌদি সরকারের সঙ্গে সমঝোতা করে এক লাখ মানুষের হজ্ব পালনের অনুমতি নেওয়া হয়েছে।
তিনি আরও বলেন, সুষ্ঠু ও সফলভাবে হজ্ব পালনের জন্য ধর্মসহ বেসরকারি বিমান পরিবহন ও পর্যটন, স্বরাষ্ট্র, পররাষ্ট্র, স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় এবং সংশ্লিষ্ট বিভাগগুলো একসঙ্গে কাজ করছে। হজ্ব পালন করতে গিয়ে কেউ যেন কোনো সমস্যায় না পড়ে সবাই বিষয়টি মাথায় রেখে কাজ করছে।
হজ্বযাত্রীদের সেবা প্রসঙ্গে তিনি বলেন, প্রধানমন্ত্রী হজ্বের বিষয়টি নিয়মিত মনিটরিং করছেন। হাজীদের সেবার কথা মাথায় রেখে হাজী ক্যাম্পে চারটি লিফট বসানো হচ্ছে। এছাড়া ইমিগ্রেশন ব্লকে শীতাতপ নিয়ন্ত্রণের ব্যবস্থা করা হয়েছে।
বিমানের ব্যবস্থাপনা পরিচালক এয়ার কমোডর (অব.) জাকিউল ইসলাম জানান, হজ্বযাত্রীদের মধ্যে ৪৫ হাজার বাংলাদেশ বিমান, ২৮ হাজার সৌদি এয়ারলাইন্সে এবং বাকিরা থার্ড ক্যারিয়ারের মাধ্যমে হজ্ব পালন করতে সৌদি আরব যাবেন।
বাংলাদেশ সময় : ১৮২০ ঘণ্টা, ৮ সেপ্টেম্বর ২০১০।