মঙ্গলবার (৭ এপ্রিল) বিকেল ৫টার দিকে লকডাউন ঘোষণা করা হয়।
জানা যায়, ওই চিকিৎসকের বাড়ি ঢাকায়।
সংশ্লিষ্ট সূত্রমতে, সোমবার (৬ এপ্রিল) নীলফামারী জেলায় করোনা সন্দেহে সাত জনের নমুনা সংগ্রহ করে পরীক্ষার জন্য রংপুর মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়। ওই সাতজনের মধ্যে একজনের পজেটিভ প্রতিবেদন মঙ্গলবার নীলফামারী জেলা স্বাস্থ্য বিভাগে আসে। ওই একজন হলেন কিশোরগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের চিকিৎসা কর্মকর্তা। তাকে ওই উপজেলা হাসপাতালের আইসোলেশন ওয়ার্ডে ভর্তি করা হয়েছে।
বিষয়টি নিশ্চিত করে সিভিল সার্জন রনজিৎ কুমার বর্মন বলেন, মঙ্গলবার বিকেল ৫টার দিকে ওই স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স লকডাউন করা হয়েছে। ওই চিকিৎসকের সংস্পর্শে যারা এসেছিলেন তাদের চিহ্নিত করার কাজ চলছে। এবং স্বাস্থ্যকেন্দ্রে যারা আছেন তাদের কোয়ারেণ্টিন করা হবে।
এদিকে এ ঘটনায় উপজেলা প্রশাসন উপজেলাটির ৯টি ইউনিয়নের প্রতিটি গ্রাম ও হাটবাজার লকডাউন ঘোষণা করেছে।
বাংলাদেশ সময়: ২১১৫ ঘণ্টা, এপ্রিল ০৭, ২০২০
আরএ