রোববার (৫ এপ্রিল) রাত সোয়া ৮টার দিকে সিভিল সার্জন ডা. একেএম আনওয়ারুর রউফ ওই তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
এই ঘটনায় ৮ সদস্যের হাসপাতালের নারী স্টাফের বাড়ি ও ১১ সদস্যের ওই গৃহবধূর বাড়িসহ আশে পাশের অন্তত ২০ বাড়ি লকডাউন করা হয়েছে।
সিভিল সার্জন ডা. একেএম আনওয়ারুর রউফ জানান, করোনা পরীক্ষায় দুই জনের ফলাফল পজেটিভ আসে। এর ফলে হাসপাতালের ওই নারী স্টাফকে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের আইসোলেশন ওয়ার্ডে ও সদর উপজেলার ওই গৃহবধূকে জেলা সদর হাসপাতালের আইসোলেশন ওয়ার্ডে রাখা হচ্ছে। আর উভয়ের বাড়ির অন্য সদস্যদের আপাতত হোম কোয়ারেন্টিনে রাখা হয়েছে। প্রয়োজনে পরীক্ষার জন্য তাদেরও নমুনা সংগ্রহ করা হবে।
এদিকে বরাদ্দের পরও রোববার পর্যন্ত শ্রীবরদী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের চিকিৎসক ও নার্সদের পিপিই (পারসোনাল প্রটেকশন ইকুইপমেন্ট) দেওয়া হয়নি বলে অভিযোগ উঠেছে উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে।
এ বিষয়ে শ্রীবরদী উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ কর্মকর্তা ডা. আনোয়ার হোসেনের সাথে মোবাইলে বার বার যোগাযোগের চেষ্টা করেও তার বক্তব্য জানা যায়নি। তবে ওই বিষয়ে সিভিল সার্জন জানিয়েছেন, ওই স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে পিপিই আরও আগেই সরবরাহ করা হয়েছে।
বাংলাদেশ সময়: ০৩০২ ঘণ্টা, এপ্রিল ০৬, ২০২০
এমইউএম