গোপালগঞ্জ সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ওসি) মো. সাদিকুর রহমান খান জানিয়েছেন, ওই পরিবারের অন্য সদস্যদের হোম কোয়ারেন্টিনে থাকার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
গোপালগঞ্জের সিভিল সার্জন নিয়াজ মোহাম্মদ জানান, রাতে করোনার উপসর্গ নিয়ে ওই ব্যক্তি ভর্তি হওয়ার পর তার নমুনা সংগ্রহ করে পরীক্ষার জন্য আইইডিসিআর-এ পাঠানো হয়েছে।
তিনি আরও জানান, এ পর্যন্ত ১৮ জনের নমুনা সংগ্রহ করে তারা আইইডিসিআর-এ পাঠিয়েছেন। এখনো পর্যন্ত পাঠানো নমুনার রিপোর্ট তারা হাতে পাননি।
এদিকে, ১৪ দিনের হোম কোয়ারেন্টিন শেষে সুস্থ জীবনে ফিরেছেন ৫৪ জন। আর ২৪ ঘণ্টায় নতুন করে ৬ জন প্রবাসীকে হোম কোয়ারেন্টিনে নেওয়া হয়েছে। এ নিয়ে জেলায় ১৮১ জন প্রবাসী এখন হোম কোয়ারেন্টিনে রয়েছেন বলে জানান সিভিল সার্জন।
বাংলাদেশ সময়: ১৬০৩ ঘণ্টা, এপ্রিল ০৫, ২০২০
আরএ