এ কারণে বাড়িতে কেউই যেতেও পারছেন না। আবার বাড়ির লোকজনও অন্য কোথাও যেতে পারছেন না।
শনিবার (৪ এপ্রিল) থেকে বকশীগঞ্জে এমন দৃশ্যই দেখা গেছে।
জামালপুরের বকশীগঞ্জ ও দেওয়ানগঞ্জ উপজেলা ভারতীয় সীমান্তবর্তী হওয়ায় এই দুই উপজেলায় করোনা ভাইরাসের সংক্রমণের ঝুঁকি অনেকটা বেশি। তবে ঝুঁকিপুর্ণ এ দুই উপজেলাতেই করোনার সংক্রমণ প্রতিরোধে কঠোর ব্যবস্থা নিয়েছে স্থানীয় প্রশাসন।
জরুরি প্রয়োজন ছাড়া বাড়ি থেকে বের হলেই পড়তে হচ্ছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর জেরার মুখে। রাস্তায় টহল দিচ্ছে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী ও পুলিশ।
করোনা সংক্রমণরোধে ইতোমধ্যেই সাপ্তাহিক হাট বন্ধ করা হয়েছে। বন্ধ রয়েছে জেলার একমাত্র কামালপুর স্থলবন্দর ও পর্যটন কেন্দ্র লাউচাপড়া বিনোদন কেন্দ্রটিও।
এদিকে এ জেলার ১৩ জনের শরীর থেকে নমুনা সংগ্রহ করে সরকারের রোগতত্ত্ব, রোগ নিয়ন্ত্রণ ও গবেষণা ইনস্টিটিউটে (আইইডিসিআর) পাঠানো হয়েছে। এখন পর্যন্ত সাতটি উপজেলায় কারোর শরীরের করোনার লক্ষণ পাওয়া যায়নি।
বাংলাদেশ সময়: ২১৪৮ ঘণ্টা, এপ্রিল ০৪, ২০২০
এসআরএস