শুক্রবার (৩ এপ্রিল) রাত সাড়ে ৯টার দিকে টেকনাফ পুরাতন পল্লান পাড়ায় এসব বাড়ি ও দোকান লকডাউন করে লাল পতাকা লাগিয়ে দেয় উপজেলা প্রশাসন।
বিষয়টি নিশ্চিত করে টেকনাফ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. সাইফুল ইসলাম বাংলানিউজকে বলেন, ওই র্যাব সদস্য কিছুদিন আগে টেকনাফে তার শশুরবাড়ি থেকে ঢাকা ফেরেন।
স্থানীয়রা জানান, ওই র্যাব সদস্য গত ২০ মার্চ টেকনাফ পৌরসভার পুরাতন পল্লান পাড়ায় শ্বশুরবাড়িতে বেড়াতে আসেন। গত ২৬ মার্চ তিনি টেকনাফ থেকে ঢাকায় ফেরেন। সেখানে জ্বর সর্দি-কাশিতে আক্রান্ত হন। পরে ৩ এপ্রিল ঢাকায় পরীক্ষা করলে তার শরীরে কোভিড-১৯ পজিটিভ পাওয়া যায়। পরে তাকে আইসোলেশনে নেওয়া হয়।
এরই সূত্র ধরে শুক্রবার রাতেই টেকনাফ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. সাইফুল ইসলাম, টেকনাফ মডেল থানার ওসি প্রদীপ কুমার দাশ, টেকনাফ উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. টিটু চন্দ্র শীলের নেতৃত্বে একটি টিম র্যাব সদস্যের শ্বশুরবাড়ি এলাকার বাড়ি ও দোকান লকডাউন ঘোষণা করেন।
টেকনাফ উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. টিটু চন্দ্র শীল বলেন, ওই র্যাব সদস্যর সংস্পর্শে আসা ব্যক্তিদের নমুনা সংগ্রহ করে পরীক্ষার জন্য কক্সবাজার পাঠানোর উদ্যোগ নেওয়া হচ্ছে।
বাংলাদেশ সময়: ০৬৩৫ ঘণ্টা, এপ্রিল ০৪, ২০২০
এসবি/এএ