বুধবার (১ এপ্রিল) দুপুরে শিশু ও স্বাস্থ্য সহকারীকে আইসোলেশন থেকে মুক্ত করা হয়েছে।
এরআগে, মঙ্গলবার (৩১ মার্চ) আইইডিসিআর বিভাগের পাঠানো রিপোর্ট বিরামপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স আসে।
বিরামপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. সোলায়মান হোসেন মেহেদী বাংলানিউজকে জানান, মঙ্গলবার দুপুরে স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের মেডিক্যাল অ্যাসিস্ট্যান্ট হঠাৎ গলাব্যাথা, জ্বর, সর্দি, শ্বাসকষ্ট নিয়ে হাসপাতালে আইসোলেশনে ভর্তি হয়। এর আগে (২৩ মার্চ) সোমবার শিশুটিও একই রকম অসুস্থতা নিয়ে আইসোলেশনে ভর্তি হয়। এ নিয়ে বিরামপুর এক শিশুসহ দুইজন আইসোলেশনে ভর্তি ছিলেন। এছাড়াও উপজেলায় সর্বমোট ১২৮ জনকে হোম কোয়ারেন্টিনে রাখা হয়েছে।
তিনি আরও জানান, ৩০ মার্চ সোমবার উপজেলায় করোনা ভাইরাসের লক্ষণ নিয়ে উপজেলার জোতবানি ইউনিয়নের এক যুবক মারা যায়। পরে সেই যুবকের নমুনা সংগ্রহ করে আইইডিসিআর-এ পাঠানো হয়। ওই যুবকের শরীরের নমুনা পরীক্ষা ফলাফল এখনো আসেনি।
বাংলাদেশ সময়: ১৯০৪ ঘণ্টা, এপ্রিল ০১, ২০২০
এনটি